- অজ্ঞাত
- 01 May 1975
- 57
- 02
ফ্যাসিবাদ কী?
[১৯৩১ সালের ১৫ নভেম্বরে এক ব্রিটিশ কমরেডকে লেখা চিঠি থেকে উদ্ধৃত, যা ১৯৩২ সালের ১৬ জানুয়ারি দ্য মিলিটান্টে প্রকাশিত হয়।]
ফ্যাসিবাদ কী? শব্দটার উৎস ইতালিতে। সব ধরনের প্রতিবিপ্লবী একনায়কতন্ত্রই কি ফ্যাসিবাদী (বলতে গেলে ইতালিতে ফ্যাসিবাদ আসার পূর্বে)?
১৯২৩-১৯৩০ সালে স্পেনে প্রিমো ডে রিভরোর একনায়কতন্ত্রী শাসনকে কমিন্টার্ন অভিহিত করেছিল ফ্যাসিবাদী একনায়কতন্ত্র হিসাবে। এই বিশ্লেষণটা কি সঠিক ছিল? আমরা মনে করি এটা সঠিক ছিল না।
ইতালিতে ফ্যাসিবাদী আন্দোলন ছিল ব্যাপক জনগণের এক স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন—যেখানে নতুন নেতৃত্ব তৃণমূলের সাধারণ কর্মী থেকে উঠে আসছিল। এই আন্দোলন মূলগতভাবে ছিল বড় বড় পুঁজিপতি শক্তিদের দ্বারা পরিচালিত ও আর্থিক সাহায্যপ্রাপ্ত এক গণআন্দোলন, যার সামনের সারিতে ছিল পেটি-বুর্জোয়া জনতা, হতদরিদ্র শ্রমিক ও কিছু পরিমাণে শ্রমিকশ্রেণীর এক অংশ। মুসোলিনী, এক পূবর্তন সমাজতন্ত্রী, এই আন্দোলন থেকে স্বগঠিত এক ব্যক্তিত্ব হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। প্রিমো ডে রিভেরা অভিজাত সম্প্রদায়ের লোক ছিলেন। তিনি উচ্চপদস্থ মিলিটারি ও আমলাতান্ত্রিক প্রশাসক এবং ক্যাটালোনিয়ার প্রধান প্রশাসক ছিলেন। রাষ্ট্রশক্তি ও মিলিটারি বাহিনীর সহায়তায় তিনি ক্ষমতায় এসেছিলেন। স্পেন ও ইতালির একনায়কতান্ত্রিক শাসনদুটি ছিল ভিন্ন ধরনের, তাদের মধ্যে পার্থক্য করা প্রয়োজন। ফ্যাসিবাদী বাহিনীর সহায়তায় পুরাতন মিলিটারি প্রতিষ্ঠানগুলিকে কব্জা করতে মুসোলিনীকে বেগ পেতে হয়েছিল। প্রিমো ডি রিভেরার ক্ষেত্রে এই সমস্যা হয়নি।
জার্মানির আন্দোলন ইতালির সঙ্গে প্রায় সমগোত্রীয় ছিল। এটা ছিল এক গণআন্দোলন, যেখানে নেতৃত্ব বহুলাংশে ‘সমাজতন্ত্রী’ বুলির আশ্রয় নিয়েছিল। বস্তুত তা গণআন্দোলন তৈরির পক্ষে জরুরি ছিল।
তবে ফ্যাসিবাদের প্রকৃত ভিত্তি ছিল পেটিবুর্জোয়া জনগণ। ইতালিতে ফ্যাসিবাদের বিরাট গণভিত্তি ছিল একদিকে শহর ও মফস্বলের পেটিবুর্জোয়া জনতা এবং অন্যদিকে কৃষক, এই ছিল ফ্যাসিবাদের গণভিত্তির মূল আধার। জার্মানিতে একইভাবে ফ্যাসিবাদের এক বিরাট গণভিত্তি ছিল...
এটা বলা যেতে পারে, এবং বাস্তবত তা ঠিকই, যে নব্য মধ্যবিত্ত শ্রেণী, রাষ্ট্রের পরিচালকরা
-
প্রথম পরিচ্ছেদ
নয়নজোড়ের জমিদারেরা এককালে বাবু বলিয়া বিশেষ বিখ্যাত ছিলেন। তখনকার কালের বাবুয়ানার আদর্শ বড়ো সহজ ছিল না। এখন যেমন রাজা-রায়বাহাদুর খেতাব অর্জন করিতে অনেক খানা নাচ ঘোড়দৌড় এবং সেলাম-সুপারিশের শ্রাদ্ধ করিতে হয়, তখনো সাধারণের নিকট হইতে বাবু উপাধি লাভ করিতে বিস্তর দুঃসাধ্য তপশ্চরণ করিতে হইত।আমাদের নয়নজোড়ের বাবুরা পাড় ছিঁড়িয়া
-
মানুষের সামাজিক ও ব্যক্তিগত জীবনের উপর সাহিত্যের প্রভাব যে অসামান্য, তাহা বোধ হয় কেহই অস্বীকার করিবেন না। সুতরাং সাহিত্যের স্বরূপ কিরূপ হওয়া আবশ্যক সে সম্বন্ধে আমাদের স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত। সুসাহিত্য মানবজীবনকে পূর্ণতার অভিমুখে লইয়া যায়, অন্যদিকে অসৎ সাহিত্য, মানবজীবনকে অধোগামী করে। সুতরাং সমাজের নিকট সাহিত্যিকের গুরু দায়িত্ব আছে। যাঁহারা
Leave A Comment
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.
Featured News
-
Long established fact that a reader will be distracted
- by Ninurta
- 16 April 2017
-
Long established fact that a reader will be distracted
- by Ninurta
- 16 April 2017
-
Long established fact that a reader will be distracted
- by Ninurta
- 16 April 2017
03 Comments
Karla Gleichauf
12 May 2017 at 05:28 pm
On the other hand, we denounce with righteous indignation and dislike men who are so beguiled and demoralized by the charms of pleasure of the moment
M Shyamalan
12 May 2017 at 05:28 pm
On the other hand, we denounce with righteous indignation and dislike men who are so beguiled and demoralized by the charms of pleasure of the moment
Liz Montano
12 May 2017 at 05:28 pm
On the other hand, we denounce with righteous indignation and dislike men who are so beguiled and demoralized by the charms of pleasure of the moment