- অজ্ঞাত
- 01 Oct 2019
- 30
- 02
সম্পাদকীয় : বিজ্ঞানচেতনা
দুই দশকেরও বেশি আগে বিজ্ঞানচেতনা পরিষদের যাত্রার শুরুতে বিজ্ঞান ও চেতনা শব্দ দুটি আলাদা না কি একসঙ্গে লিখব তা নিয়ে আমাদের মধ্যে তর্ক ছিল। পরে আমরা সিদ্ধান্ত নিই দুটি শব্দ একসঙ্গেই লিখব: বিজ্ঞানচেতনা। আমাদের সমাজে পরীক্ষাগার, গবেষণা ইত্যাদি সম্পর্কিত ভাবনার জায়গা থেকে বিজ্ঞানকে দেখার চল বেশ প্রতিষ্ঠিত, শক্তিশালীও বটে। কিন্তু এসব থেকে প্রকৃতি ও মানুষ বিচ্ছিন্ন থাকলে তা সামগ্রিকতা পায় না। তাই শুরু থেকেই আমরা বিজ্ঞান ও চেতনাকে আলাদা করিনি। বিজ্ঞানকে চেতনা থেকে আলাদা করলে তা ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে প্রকৃতির জন্য, মানুষের জন্য। এই সামগ্রিকতার মধ্যে পরস্পরের সম্পর্ক ও অবস্থানকে বিশ্লেষণ ও যাচাই করা, মানুষের মধ্যে প্রশ্ন করার সক্ষমতা তৈরির উদ্দেশ্য নিয়েই আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল।
এমন ঘোষণা ধারণ করে সংগঠন হিসেবে বিজ্ঞানচেতনা পরিষদ ২৩ বছর পার করতে যাচ্ছে। এই দুই দশকেরও বেশি সময়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নানা পরিবর্তনের মধ্যে এখনও বিজ্ঞানচেতনা পরিষদ ক্রিয়াশীল। তবে সংগঠন হিসেবে ব্যপ্তি ও পরিসর কমে এলেও আমাদের যাত্রা থেমে যায়নি।
ত্রৈমাসিক বিজ্ঞানচেতনার সর্বশেষ সংখ্যা বের হয়েছিল ২০১২ সালে, তাও পাঁচ বছর বিরতির পর। এবার সাত বছর বিরতি দিয়ে বিজ্ঞানচেতনা বের হল। অনিয়মিত হওয়ার ব্যবধান বাড়লেও বিজ্ঞানচেতনার অনুসারীরা দেশে-বিদেশে এখনও ক্রিয়াশীল। পত্রিকাটি নতুন করে বের করার উদ্যোগ নেয়ার পরপরই অনেকেই সাড়া দিয়েছেন। অনেকেই লিখেছেন। অনেকেই যোগাযোগ করেছেন। অনেকেই প্রতিশ্রুতি চেয়েছেন, আর যেন বিজ্ঞানচেতনা বন্ধ না হয়। নতুন পরিসরে বিজ্ঞানচেতনা প্রকাশে সহযোগিতার জন্য আমরা সবার কাছে কৃতজ্ঞ।
বিজ্ঞানমনস্কতা প্রসারের আন্দোলনে সবার কাছে পরিচিত দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর শততম জন্মবার্ষিকীকে স্মরণ করে বর্তমান সংখ্যায় আমরা বিশেষ আয়োজন রেখেছি। আশাকরি, ‘দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় এবং বিজ্ঞানচেতনা’ ও ‘যৌনতার নিষিদ্ধ তিমিরে আলোকছটা’—লেখা দুটি প্রচলতি ধ্যান-ধারণার বিপরীতে নতুন ভাবনার খোরাক দেবে। এছাড়া সমসাময়িক বিষয়
-
গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থায় রাষ্ট্র সকল মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা; অনিয়ম-অত্যাচারের বিরুদ্ধে অসন্তোষ প্রকাশ কিংবা সকল ধরনের কর্তৃত্বের বিপরীতে ক্ষোভ প্রকাশের অধিকারকে নিশ্চিত করে। খাওয়া, পরা, থাকাসহ সুস্থভাবে বেঁচে থাকার সার্বিক পরিবেশ নিশ্চিত করাও রাষ্ট্রের স্বীকৃত দায়িত্ব। রাষ্ট্রীয় এসব দায়িত্ব কিংবা অধিকার প্রশ্নে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ যতবেশি বিস্তৃত ও গভীর হয়, রাষ্ট্র
Leave A Comment
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.
Featured News
-
Long established fact that a reader will be distracted
- by Ninurta
- 16 April 2017
-
Long established fact that a reader will be distracted
- by Ninurta
- 16 April 2017
-
Long established fact that a reader will be distracted
- by Ninurta
- 16 April 2017
03 Comments
Karla Gleichauf
12 May 2017 at 05:28 pm
On the other hand, we denounce with righteous indignation and dislike men who are so beguiled and demoralized by the charms of pleasure of the moment
M Shyamalan
12 May 2017 at 05:28 pm
On the other hand, we denounce with righteous indignation and dislike men who are so beguiled and demoralized by the charms of pleasure of the moment
Liz Montano
12 May 2017 at 05:28 pm
On the other hand, we denounce with righteous indignation and dislike men who are so beguiled and demoralized by the charms of pleasure of the moment