
magazine
বিজ্ঞানচেতনা
ঢাকাভিত্তিক বিজ্ঞান আন্দোলন সংগঠন বিজ্ঞান চেতনা পরিষদ কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞানচেতনা একটি চিন্তাশীল ও প্রগতিশীল বিজ্ঞান সাময়িকী। ১৯৮০–২০০০ সময়কালের মধ্যে সক্রিয় এই পত্রিকাটি বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চা, যুক্তিবাদ, সমাজতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ এবং বিজ্ঞান-দর্শনের সংলাপকে এগিয়ে নিয়ে গেছে। এতে প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞান, দর্শন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা—যেখানে বিজ্ঞানকে দেখা হয়েছে কেবল প্রযুক্তি নয়, বরং সমাজ ও চেতনার আলোকে।
-
শবেবরাতের পরেই প্রত্যেক জায়গায় পবিত্র রমজানের আগমন হয়েছে বলে মনে করা হতো এবং বিশ তারিখের পর সব ধরনের প্রস্তুতিতে ব্যস্ততা পরিলক্ষিত হতো। আলহামদুলিল্লাহ্! শহরে মসজিদের সংখ্যা অনেক বেশি এবং মাশাআল্লাহ, অধিকাংশগুলিতেই নামাজ পড়া হয়। মসজিদের চুনকাম, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং ধনীদের বাড়িতে রাজমিস্ত্রি এবং মজুরদের আগমন রমজান শরিফের প্রকাশ্য পূর্বাভাস ছিল। গরিব লোকেরাও রমজানের চাঁদের পূর্বে নিজেদের ঘর স্বচ্ছ মাটি দিয়ে মুছে লেপে ঝক ঝকে তক তকে বানিয়ে ফেলত। প্রত্যেক বাড়িই ক্ষমতা অনুসারে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা করত এবং করাতো। ঘোড়োঞ্চি'বা জলকান্দা পর্যন্ত পরিষ্কার করা হতো। নতুন ঘড়া, মাটির নতুন হুক্কা, নতুন নৈচা ইত্যাদি আনা হতো এবং সুরভিত করে নেয়া হতো। তামাকের বিশেষ বন্দোবস্ত
-
এটা বাস্তব যে মুসলমানদের আগমনের পূর্বে এখানকার বাসিন্দারা আজকের মতোই খালি মাথায় থাকত। মুসলমানগণ যখন এখানে আগমন করেন তখন তারা পাগড়ি বেঁধে আসেন এবং আজও এ ধারা অব্যাহত রয়েছে। কেননা এখানে যারা পশ্চিম থেকে আসেন, তারা পাগড়ি পরিধান করেই আসেন। অর্থ এই যে, ইরান, ইরাক, আফগানিস্তান সবই পাগড়ি পরিহিত দেশ এবং আগমনকারীরা ঐ দিক থেকেই এসে থাকেন। অতঃপর ইসলাম ধর্মে পাগড়ির সম্মান রক্ষিত হয়েছে এবং ইমামতির জন্য পাগড়ি আবশ্যক করা হয়েছে।' এখানে (ঢাকাতে) দরবেশদের বংশ ছিল এবং তাঁরাও সর্বদা পাগড়ি ব্যবহার করতেন। সুতরাং ঢাকার বিখ্যাত খানকাসমূহ, মগবাজার এবং আজিমপুরের বুজর্গদের যে সব ছবি দেখা গেছে সবাইকেই এক বিশেষ ধরনের পাগড়ি
-
ঢাকার খেলাধুলা
আজ থেকে পঞ্চাশ বৎসর পূর্বে ঢাকাবাসীরা যে সকল খেলাধূলা', আমোদ-প্রোমদে লিপ্ত ছিল বর্তমানে তাতে বিরাট পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়। কিছু বিলুপ্ত হয়েছে এবং কিছু বিলুপ্তির পথে। এদের সংখ্যা অনেক। সময়ে যতটা কুলাবে বর্ণনা করব।
এখানে 'মোরগ লড়াই' এর শখ খুবই জনপ্রিয় ছিল। শহরের আরমেনীয় এবং মুসলমান ধনাঢ্য ব্যক্তিরা এর পৃষ্ঠপোষকতা করতেন এবং এটিকে 'শাহী' শখ বলা হতো। শুধু শুনেছি তাই নয় ছবিতেও দেখেছি, কোম্পানি আমলের ফিরিংগি শাসকরাও জমায়েতের মধ্যে উপস্থিত থেকেছেন এবং মোরগ লড়াই করেছেন। আমাদের বাল্যকালে এই শখ পূর্ণতার পর্যায়ে পৌঁছেছিল এবং এর যৌবন গত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তবুও মোরগ লড়াইএর জমায়েত অব্যাহত ছিল এবং মুন্সী গোলাম মাওলা
-
সমাজ এবং সংস্কৃতির প্রয়োজনীয়তা প্রত্যেক যুগে পরিবর্তনশীল হয়ে থাকে। আমি আমার বাল্যকালে যে সব পেশার লোকদের দেখেছি, বর্তমানে হয় সে পেশার কোনো অস্তিত্বই নেই অথবা যদি থেকে থাকে তবে জীবস্মৃত অবস্থায় রয়েছে। এই সাংস্কৃতিক বিপ্লব নিজ অভ্যন্তরে একটি বৈশিষ্ট্য ধারণ করে, যদি এটি কোনোভাবে লিপিবদ্ধ হয়ে যায় তাহলে ভবিষ্যৎ ইতিহাসবিদদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় বিষয় হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে। আজকের আসরে সংক্ষিপ্তভাবে আমি কিছু শিল্পীদের উল্লেখ করব। আজ থেকে ত্রিশ বছর পূর্ব পর্যন্ত ঢাকায় 'বাদলাকশ' ছিল। এরা ছিল তাঁতিবাজারের বসাক। এরাই সোনালি তারের পাড়ের আবরণী (গোটা পটহা) তৈরি করত। সুস্পষ্টত এই পেশা মুসলমানদের সঙ্গে অন্য স্থান থেকে এসেছিল এবং মুসলমানদের পতনের
-
প্রথম আলোচনাতেই যেমন আমি বলেছি যে, ঢাকার বর্তমান মুসলিম বাসিন্দাদের সংস্কৃতিবান অংশ মোগল যুগের স্মৃতিবাহী। আজ তার উপর এতটুকু সংযোজন করছি যে, এখানে মোগল যুগেই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আর্মেনীয়দের বসবাস ছিল এবং সকলেই ধনী সওদাগর ছিলেন। শেষের দিকে তারা বড় বড় জমিদারী কিনে নিয়েছিলেন। এজন্য ঢাকার খাবার দাবারে আরমেনীয় খাবারের অন্তর্ভুক্ত হওয়াটা প্রকৃতি বিরুদ্ধ নয়। অর্থাৎ এখানে কিছু প্রাচীনতম খাবার রয়েছে, কিছু ইরানি খাবার, কিছু আরমেনীয় খাবার আছে এবং কিছু ঢাকার সুন্দর রুচির উদ্ভাবন।
মিস্টার পিটার-এর ভাষায় পৃথিবীর প্রত্যেক অঞ্চলের মুসলমানদের রুচি হচ্ছে মিশ্রিত কাবাব এবং পোলাও। পোলাও দু'ভাবে রান্না হয়। সহজ পদ্ধতি হচ্ছে 'পাশানো', প্রথম চাউল সিদ্ধ করে নেয়া হয়,
-
সুবহে কাযেবের' আভাস দৃশ্যমান হওয়া শুরু হয়েছে আর দেখুন রুটি বিক্রেতারা তন্দুরে আগুন জ্বেলে দিয়েছে এবং অগ্নিশিখা প্রজ্বলিত হওয়া শুরু করেছে। ঢাকায় পূর্বে ঘরে ঘরে ঘড়ি ছিল না। এজন্য চক থেকে দুধ এবং দুধের সর বিক্রেতাদের দোকান উঠে যাওয়া রাত বারোটা বাজার সুনির্দিষ্ট চিহ্ন মনে করা হতো এবং ভোর হবার নিশ্চিত পরিচয় ছিল তন্দুরের অগ্নি প্রজ্বলন। শীত হোক অথবা বর্ষা, এই দুই পেশার লোকেরা নিজেদের অভ্যাসে এত দৃঢ় এবং মজবুত ছিল যে তাদের কার্যকলাপ দলিল হিসেবে বিবেচিত হতো। সমগ্র বাংলার মধ্যে ঢাকার এই আশ্চর্যজনক বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং যদিও বাংলার সাধারণ খাদ্য চাউল অর্থাৎ ভাত, কিন্তু ঢাকায় সাধারণভাবে বাজারসমূহে এত ধরনের
-
বাংলার প্রাচীন রাজধানী যদিও মুনিম খান খান খানানের সময়ে এমনভাবে বিরান হয় যে হুমায়ুনের শখের এই জান্নাতাবাদ' একেবারেই ধ্বংস স্তূপে পরিণত হয় এবং পরে আর কখনই এ স্থান জনবসতির মুখ দেখে নাই। সোনারগাঁ' কিছু দিনের জন্য পূর্ব বাংলার রাজধানী ছিল কিন্তু আজ সেটিও একটি গ্রাম বা মামুলি ছোট শহরের (কসবা) বেশি নয়। পাঠান শাসনামলে তাণ্ডা, ফতেহাবাদ, সাতগাঁ ইত্যাদি স্থানে রাজধানী, টাকশাল স্থাপিত হতে থাকে কিন্তু আজ এগুলির নাম নিশানা নেই বরং কিছু কিছু স্থানের অবস্থান নির্ধারণ করাও যায় না। কিন্তু ঢাকার এই আশ্চর্যজনক বৈশিষ্ট্য যে প্রত্যেক আমলে ও যুগে ঢাকা জাঁকজমক ও আড়ম্বরপূর্ণ এবং স্বপরিচয়ে টিকে ছিল। অবশেষে মুর্শিদকুলী খান
-
শুভ স্মরণ। ঢাকা আজ থেকে পঞ্চাশ বছর পূর্বে কেমন ছিল? এখানকার জনসাধারণের সমাজ কি ছিল, সভ্যতা সংস্কৃতির অবস্থা কী রূপ ছিল, শিক্ষা-দীক্ষার স্বরূপই বা কেমন ছিল? কোন্ কোন্ বিদ্যা ও শিল্পকলার অনুশীলন হতো? কী ধরনের বসবাস ছিল? সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত লোকেরা কি করত? বিয়ে-শাদীতে কী কী আনুষ্ঠানিকতার প্রচলন ছিল? দুঃখ-শোক কিভাবে পালন করা হতো? মেলা-পার্বণে কি হতো? নিমন্ত্রণে কী ধরনের বাড়াবাড়ি ছিল? এখানকার প্রতিভাবান এবং শৌখিন অধিবাসীরা পোশাক পরিচ্ছদে কী কী কাটছাট সৃষ্টি করেছিল? ঢাকা নিজস্ব কোন্ শিল্পজাত দ্রব্যের জন্য সারা পৃথিবীতে বিখ্যাত ছিল? অর্থাৎ সেই ঢাকা যা হিন্দুস্থানে প্রাচ্য তাহজীব তমদ্দুনের সর্বশেষ লালন ক্ষেত্র ছিল এবং এক পর্যায়
-
বাংলার প্রথম মোগল গভর্নর ইসলাম খান', যাঁকে ঢাকার পুনরুজ্জীবিত আবাদীর প্রতিষ্ঠাতা মনে করা হয়, তিনি এখানে মাত্র ৫ বৎসর ৩ সপ্তাহ ১৯ দিন বসবাস করেন এবং তাঁর পুরা শাসনকাল অধিকাংশই যুদ্ধ বিগ্রহের ব্যবস্থাপনায় অতিবাহিত হয়েছে। মিস্টার শার্লীমেন তাঁর বাংলার ইতিহাস গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন যে, ইসলাম খানের দরবারে বার শত 'কাঞ্চনী", নর্তকী চাকরিরত ছিল, যাদের পেশা ছিল নাচ-গান। এর থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ইসলাম খানের ঢাকায় আগমনের পূর্বেই ঢাকা যথেষ্টভাবে জন অধ্যুষিত ছিল এবং এখানে গান বাজনার প্রচুর চর্চা ছিল, অন্যথায় হঠাৎ করেই অথবা এত কম সময়ের মধ্যে বার শত কাঞ্চনী কোথা থেকে আগমন করবে? ইবনে বতুতার কাছ থেকেও এর সত্যতা
-
...বঙ্গীয়-সাহিত্য-সম্মিলনের এক অধিবেশন ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দে ঢাকায় আহূত হয়। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ তখন ঢাকা-সাহিত্য-পরিষদের সভাপতি ও পৃষ্ঠপোষক। বঙ্গীয় সাহিত্য- সম্মিলনের ঢাকা- অধিবেশনের অভ্যর্থনা-সমিতির সভাপতি নির্বাচন লইয়া সাহিত্য-সমাজে ও সাহিত্য-পরিষদে তুমুল দ্বন্দ্ব উপস্থিত হইল। পরিষৎ দাশ সাহেবকে অভ্যর্থনা-সমিতির সভাপতি করিতে চাহে, সমাজ চাহে ঢাকার বিখ্যাত উকিল আনন্দ রায়কে। এই দ্বন্দ্বের ফলে অভ্যর্থনা-সমিতির সভ্য-সংখ্যা হু করিয়া বাড়িয়া চলিল। অর্থাভাবে এই সম্মিলনকে আর কোন অসুবিধা ভোগ করিতে হয় নাই। যাহা হউক, বিষম ভোটযুদ্ধে দাশ সাহেবই জয়লাভ করিলেন। আমি অভ্যর্থনা-সমিতির অন্যতম সহকারী সম্পাদক নির্বাচিত হইয়াছিলাম। সম্মিলনের সভাপতিরূপে রবীন্দ্রনাথকে পাইতে আমরা আগ্রহবান হইলাম এবং কলিকাতায় গিয়া রবীন্দ্রনাথকে সম্মত করাইবার ভার আমার উপর প্রদত্ত হইল।
এই আনন্দময়
-
“সেই আমি প্রথম দেখলাম নজরুলকে, অন্য অনেক অসংখ্যের মতোই দেখামাত্র প্রেমে পড়ে গেলাম। চওড়া কাধে বলিষ্ঠ তাঁর দেহ, মাঝখান দিয়ে সোজা-সিপি-করা কোকড়া চুল গ্রীবা ছাপিয়ে প্লাবিত, মুখখানা বড়ো ও গোল ছাঁদের, নেত্র আয়ত ও কোণ রক্তিম। গায়ে গেরুয়া রঙের ঘরে পাঞ্জাবি, কামে সূর্যমূখ। হলুদ চাদর। কণ্ঠে তাঁর হাসি, কণ্ঠে তাঁর গান, প্রাণে তাঁর অফুরান আনন্দ— সব মিলিয়ে মনোজনকারী একটি মানুষ। তাঁর জন্য আমি জগন্নাথ হল— এ যে-সভাটি আহ্বান করেছিলাম তাতে ভিড় জমে ছিল প্রচুর। দূর শহর থেকে ইডেন কলেজের অধ্যাপিকারাও এসেছিলেন, তাঁর গান ও কবিতা আবৃত্তি শুনে সকলেই মুগ্ধ: মৃত অথবা বৃদ্ধ অথবা প্রতিষ্ঠানীভূত না-হওয়া পর্যন্ত কবিদের বিষয়ে, যাঁরা স্বাস্থ্যকরভাবে
-
ড. আবদুল করিম মোঘল আমলে ঢাকার বাণিজ্য প্রসার লিখেছেন: “নদীপথে চারিদিকের সকল অঞ্চলের সঙ্গে সংযুক্ত একটি কেন্দ্র হিসাবে ঢাকার অবস্থান সমগ্র দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য অত্যন্ত সুবিধাজনক। এই শহরের প্রসার এবং এর ফলে জনসংখ্যা বৃদ্ধি শহরে জনগণের চাহিদা পূরণের জন্য বিভিন্ন দ্রব্য সরবরাহ এবং বাণিজ্যিক এলাকা ও হাটবাজারের উন্নয়ন অপরিহার্য করে তোলে। যেকোন শহরের প্রসারের কারণে শহরে কারিগর, পণ্য প্রস্তুতকারক, শিল্পী ও বিভিন্ন পেশাজীবী শ্রেণীর বসতি স্থাপন জরুরি হয়ে পড়ে যাতে তারা এখানে অবস্থা করে কাঁচামাল ক্রয় এবং তৈরি মালামাল বিক্রয় করতে পারে। ঢাকা মোগল প্রদেশ বাংলার রাজধানী এবং সামরিক ও বেসামরিক সদর দফতরে পরিণত হয়। বণিক ব্যবসায়ীগণ সরকার থেকে পরোয়ানা
Catagory
Tags
- অতিপ্রাকৃত
- অনুপ্রেরণামূলক
- অনুবাদ
- অপরাধ
- অভিধান
- অভ্যুত্থান
- অর্থনীতি
- অলিম্পিক
- অস্ট্রেলিয়া
- অস্ত্র
- আইন
- আইনশাস্ত্র
- আইনস্টাইন
- আত্মউন্নয়ন
- আত্মজীবনী
- আদিবাসী
- আধ্যাত্মিকতা
- আন্দোলন
- আফ্রিকা
- আর্টিস্ট
- আলোচনা
- ইউরোপ
- ইসলাম
- উত্তর আমেরিকা
- উদ্ভাবন
- উদ্ভিদ
- উদ্ভিদবিদ্যা
- উদ্যানচর্চা
- উপকথা
- উপন্যাস
- উপন্যাসিকা
- উৎসব
- এশিয়া
- ওয়ার্ল্ড কাপ
- ওষুধ
- কড়চা
- কথোপকথন
- কবিতা
- কমিক
- কলকাতা
- কল্পকাহিনী
- কল্পবিজ্ঞান
- কারুশিল্প
- কিশোর
- কৃষি
- ক্রিকেট
- খাদ্য
- খুলনা
- খেলা
- খ্রিষ্টান
- গণতন্ত্র
- গণযোগাযোগ
- গণহত্যা
- গণিতশাস্ত্র
- গদ্য
- গদ্যকাব্য
- গবেষণা
- গৃহসজ্জা
- গোয়েন্দা
- গ্যাজেট
- গ্রন্থপঞ্জি
- চট্টগ্রাম
- চলচ্চিত্র
- চিঠি
- চিত্রকলা
- চিরায়ত
- চীন
- ছড়া
- ছাত্র আন্দোলন
- ছোটগল্প
- জলবায়ু
- জাতীয়
- জাতীয়তাবাদ
- জাপান
- জার্মানি
- জীবনী
- জীববিজ্ঞান
- জ্যোতির্বিদ্যা
- ঢাকা
- তথ্যসূত্র
- দর্শন
- দাঙ্গা
- দুর্ভিক্ষ
- দুঃসাহসিক
- ধর্ম
- নজরুল
- নদী
- নাটক
- নাট্যশালা
- নারী
- নারীবাদী
- নির্বাচন
- নৃত্য
- পদার্থবিদ্যা
- পরিবেশ
- পশ্চিমবঙ্গ
- পাকিস্তান
- পাখি
- পুঁজিবাদ
- পৌরাণিক
- প্রতিবেশ
- প্রযুক্তি
- প্রহসন
- প্রাণিবিদ্যা
- ফিচার
- ফিনান্স
- ফুটবল
- ফ্যাসিবাদ
- ফ্রান্স
- বই
- বইমেলা
- বরিশাল
- বাজেট
- বাংলা
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞানী
- বিনোদন
- বিপ্লব
- বিবর্তন
- বিয়োগান্তক
- বিশ্ববিদ্যালয়
- বিশ্লেষণ
- বৌদ্ধ
- ব্যাঙ্গাত্মক
- ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন
- ভারত
- ভাষণ
- ভাষা
- ভূগোল
- ভৌতিক
- মধ্যপ্রাচ্য
- মনোবিজ্ঞান
- ময়মনসিংহ
- মহাকাশ
- মহাবিশ্বতত্ত্ব
- মানসিক স্বাস্থ্য
- মার্কসবাদ
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুদ্রণ ও প্রকাশনা
- যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুদ্ধ
- রংপুর
- রবীন্দ্রনাথ
- রমন্যাস
- রম্যরচনা
- রসায়ন
- রহস্য
- রাজশাহী
- রান্নাবান্না
- রাশিয়া
- রূপকথা
- রূপচর্চা
- রেসিপি
- রোজনামচা
- রোমাঞ্চ
- লেখক
- লোককাহিনী
- ল্যাটিন আমেরিকা
- শিল্পকলা
- শিশুতোষ
- শৈলী
- সংঘর্ষ
- সঙ্গীত
- সংবাদ
- সমসাময়িক
- সমাজ
- সমাজতন্ত্র
- সমান্তরাল বিশ্ব
- সম্পাদকীয়
- সরকার
- সাংবাদিকতা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
- সাম্যবাদ
- সাম্রাজ্যবাদ
- সিলেট
- সুপারহিরো
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
- স্থাপত্য
- স্মৃতিকথা
- হিন্দু
Archives
- 2025(75)
- 2024(242)
- 2019(4)
- 2018(1)
- 2017(1)
- 2016(8)
- 2015(7)
- 2014(2)
- 2012(1)
- 2011(1)
- 2010(1)
- 2009(1)
- 2006(1)
- 2005(2)
- 2004(2)
- 2003(6)
- 1999(2)
- 1997(2)
- 1995(1)
- 1990(2)
- 1986(2)
- 1984(3)
- 1981(3)
- 1980(2)
- 1979(1)
- 1978(6)
- 1976(1)
- 1975(25)
- 1971(28)
- 1968(4)
- 1965(11)
- 1963(1)
- 1960(3)
- 1952(3)
- 1951(1)
- 1949(16)
- 1946(15)
- 1945(1)
- 1936(1)
- 1931(3)
- 1904(1)
- 1903(1)
- 1901(1)
- 1892(1)
- 1891(1)
- 1890(1)
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.