
book
-
১৮০৩ সালে মুঘল সাম্রাজ্যের পতন ঘটল। ভারতের রাজধানী-দিল্লী-শহর ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানী অর্থাৎ বৃটিশ সরকারের কর্তৃত্বাধীনে এসে গেল, আসলে এটা একটা আকস্মিক ব্যাপার নয়। বহুদিন আগে থেকেই ভারতের অন্তনিহিত দুর্বলতা তাঁকে এই অনিবার্য পরিণতির দিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছিল। যাদের দেখবার মত চোখ ছিল, তারা দেখতেও পাচ্ছিলেন যে, তার সর্বদেহে ক্ষয়রোগের লক্ষণগুলি ফুটে উঠছে। এ এক বিরাট মহীরুহ, যার ভিতরকার সমস্ত সার পদার্থ একেবারে নিঃশেষ হয়ে গেছে। তাহলেও সাধারণের দৃষ্টির সামনে এতদিন সে তার প্রভুত্বব্যঞ্জক মহিমা নিয়ে দাঁড়িয়ে-ছিল, অবশেষে সেই মহীরুহের পতন ঘটল; চমকিত হয়ে উঠল সবাই। দিল্লীশ্বরেরা জগদীশ্বরেরা শেষকালে এই হল তার পরিণতি।
মুঘল সাম্রাজ্য, সত্য কথা বলতে গেলে একেবারে বিনা বাধায়
-
খোকন, বাবা দেখ তো, ঘরে হুটোপুটি করছে কারা?
আমি তখন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা কাঞ্চনজঙ্ঘা সিরিজের গা-শেতল-করা মিসমিদের কবচ-এর পাতায় ডুবে। প্রাচীনদের মনে না পড়েই পারে না-সেই যে বইয়ের গোড়ায় জানাল। গলিয়ে আসা চকচকে ছোরা বাঁধা বাঁশের আঁকশি দুহাতে ধরা গল্পের বিস্মিত নায়কের ছবিখানার কথা। প্রতুল ব্যানার্জির অতুল আঁকা ছবিটা আজও হানা দেয অতীত কাছে এসে দাঁড়ালে। আমি তখন সেই ভয়ংকর মুহূর্তে অদৃশ্য ছোরার সঙ্গে জুঝে চলেছি, এমন সময় রান্নাঘর থেকে মায়ের আদেশ। রাজ্যের বিরক্তি নিয়ে পাশের ঘরে গিয়ে দেখি আলমারির ওপরে যে বড় আয়না, তার সামনে বিচিত্র অঙ্গভঙ্গি করে ছোটো দুটো বানর লম্ফঝম্ফ করছে কিচিরমিচির শব্দে। আয়নায় প্রতিফলিত প্রতিপক্ষদের দেখে
-
রমনার কথা বলতে গিয়ে পুরানা পল্টন এবং সেই সঙ্গে মতিঝিল ও দিলকুশার কাহিনি শোনালাম এতক্ষণ। রমনার কথা আর বলা হয়নি।
এবার সেই রমনার কথা।
কলকাতা থেকে ঢাকায় এসে খুবই মুষড়ে পড়েছিলাম। বড় শহরের কোনো উপকরণই ছিল না ঢাকায়। যেদিন মনটা কোনো কারণে বিষণ্ণ থাকত, সেদিন যে হারিয়ে যাব কোথাও-আয়তনে তেমন বড় ছিল না ঢাকা। লোকের ভিড়ে, গাড়ি-ঘোড়ার জটিল আবর্তে কিংবা পার্কের সবুজে একটু লুকোবো, না, সে সুযোগও ছিল না। ঢাকুরিয়ার মতো লেক নেই, আলিপুরের মতো চিড়িয়াখানা, মিনার্ভা, শ্রীরঙ্গম, স্টার কি ন্যাট্যভারতীর মতো থিয়েটার হল নেই, নেই কোনো এলাকার অলৌকিক কোনো ভালো লাগা, নেই মেট্রো, লাইটহাউস, গ্লোব, নিউ এম্পায়ার, এলিট প্রেক্ষাগৃহের
-
আমরা উঠলুম ৩৬ নম্বর কামিনীভূষণ রুদ্র রোডে, যার পোশাকি নাম চাঁদনী ঘাট। ১৯৪৮-এর ঢাকা। ব্রিটিশ আমলের পুরো গন্ধ তো ছিলই, মোগল আমলের ছিটেফোঁটা লালবাগ, আমলিটোলা, চকবাজার, মোগলটুলি, ইসলামপুর-এসব এলাকার অলিগলিতে যেন বা সেকালও উঁকি মারত। আমাদের এই হিসেবে প্রাউডলকের উদ্যান নগরী শ্যামলী রমনা হঠাৎ আলোর ঝলকানির মতো এক বিস্ময়। এ কথা বলা যাবে না নবাবি আমলের ঢাকা সম্পর্কে। বিদ্যুতের ব্যবহার তখনো সর্বগামী ছিল না। ফলে সন্ধে নামলেই সেকালের জেলা শহরগুলোর মতোই অন্ধকার নেমে আসত ঢাকার শিরা-উপশিরায়, বাড়ি বাড়ি জ্বলে উঠতো হারিকেন লণ্ঠনের আলো। মাঝে মাঝে খাপছাড়াভাবে কোনো কোনো ভাগ্যবানের বাড়ির জানালা গলিয়ে বিদ্যুতের ঝলমলে নরম আলো এসে পড়ত খোয়াভাঙা রাস্তার
-
দেশভাগের পর কলকাতার পাট ঢুকিয়ে যখন এক রত্তি ঢাকায় এলাম, তখন ব্রিটিশ-উত্তর যুগের সেই বাঘাহামা কালে বিনোদনের জায়গা বলতে ছিল ছড়িয়েছিটিয়ে থাকা ছটা প্রেক্ষাগৃহ রমনার রম্ভা 'ব্রিটানিয়া', সং বংশালের 'মানসী', কাচারি পল্লীর 'মুকুল', সদরের শোভা 'রূপমহল', উর্বশীসম 'লায়ন', চর্মে ঘর্ম আর্মেনিটোলার 'নিউ পিকচার হাউস', আর চকের চাকু 'তাজমহল'। পরে পঞ্চাশের দশকের মধ্যে গড়ে ওঠে মায়া (বর্তমানে স্টার), নিউ প্যারাডাইজ (অধুনালুপ্ত), গুলিস্তান, নাজ ও নাগরমহল (বর্তমানে চিত্রামহল)। কোনো নাট্যশালা নয়, কোনো চিড়িয়াখানা নয়, ভালো পার্ক নয়, সাংবৎসরিক সার্কাস নয়-কিছু না। তবে অপার সবুজের স্নেহসান্নিধ্য পেতে ছিল কিন্তু নরেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরীর বলধা গার্ডেনের আশ্চর্য সব তরুলতা ও বৃক্ষেরা-রবীন্দ্রনাথের স্নেহধন্য ক্যামেলিয়া থেকে শুরু করে
-
১
একবার হযরত নবী করিম (দ.) সাহাবাদের সঙ্গে কোনো দূরবর্তী স্থানে গিয়েছিলেন: সঙ্গে খাবার জিনিস কিছু ছিল না। কাজেই সাহাবারা কিছু খাবার রাঁধার জোগাড় করতে লাগলেন। তাঁরা নিজেদের মধ্যে কাজ ভাগ করে এক-একজন এক-এক কাজের ভার নিলেন। হযরত নিজে জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করার ভার নিলেন। সাহাবিরা বিনীতিভাবে বললেন, "হযরত এ-কাজটি কি আমরা পারতাম না; আপনি কেন এর ভার নিলেন?” হযরত বললেন, “তোমরা পারতে ঠিকই, কিন্তু নিজে কোনো কাজ না করে আমি তোমাদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করতে চাই না। যে নিজেকে আপনার সঙ্গীদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ মনে করে খোদা তাকে ভালোবাসেন না।”
[সাম্য]
২
একদিন হযরত কতকগুলি লুণ্ঠিত দ্রব্য বিতরণ করছিলেন খাচা
-
হেমন্তের অপরাহ্ণ। নির্মেঘ আকাশে অপূর্ব প্রশান্তি। হলদে রোদে কী এক মিষ্টি আমেজ।
এমন অপরাহ্ণে গারদের মধ্যে মন হাঁপিয়ে ওঠে।
কেরোসিনের কাঠের চেয়ারটা টেনে নিয়ে বারান্দায় বসলাম। শেফালিতলায় জমা ফুলগুলো শুকিয়ে গিয়েছে। মরশুমি ফুলের নূতন চারাগুলো মাটির সাথে মিশে রয়েছে। কতগুলো দাঁড়কাক ড্রেনে নেমে প্রচণ্ড সোরগোল বাধিয়ে তুলেছে।
আমাদের পশ্চিমদিকে হাজতের তিনতলা দালান। হঠাৎ সেদিক থেকে চিৎকার ভেসে আসে। চোখ ফিরিয়ে দেখি কতগুলো লোক কিসের উপর বেশ হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। যারা দাঁড়িয়ে আছে ঊর্ধ্বলোকে ঘুসি ছুড়ছে। গেট-পাহারা ছুটে এল। সিপাহি ছুটে এল। ডানে বাঁয়ে বেদম প্রহার চলল।
এক নিমিষে সমস্ত চিৎকার থেমে গেল। হাজতিরা যে যার জায়গায় গিয়ে ভিজে বিড়ালের মতো
-
প্রাচীনকাল থেকেই পান হিন্দুস্থানের শোভা এবং নামসমূহের মধ্যে 'বাংলা পান', বাংলার বিশিষ্টতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বাংলা পান যদিও বড় হয় এবং একটা পানেই গাল ভরে যায় কিন্তু তাতে কোনো সৌন্দর্য নেই এবং এই পানের ঝাঁঝ কোনো কোনো ঋতুতে অসহনীয় হয়ে যায়। পানের একটি প্রকার যাকে সাঁচি পান বলা হয় এটি অবশ্য নরম, ঝাঁঝ কম এবং স্বাদের দিক থেকেও ভাল, কিছুটা হলেও সুগন্ধি আছে। বাংলায় সর্বত্রই কম বেশি সাঁচি পান পাওয়া যায় এবং বিশিষ্ট লোকেরা এটিকে ব্যবহার করেন। এ কারণেই এখানকার একটি বাজারের নাম 'সাঁচি পান দরীবা", যা এখন বাজার নেই বরং মহল্লা হয়ে গেছে। এই পানের প্রকৃতি ঠাণ্ডা, এজন্য
-
ঢাকায় সঙ্গীতপ্রিয়তা অতি সাধারণ হয়ে যাবার কারণসমূহ গত বৈঠকে আমি সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করেছিলাম। এ থেকে আপনাদের জানা হয়ে গেছে যে, এখানে গান বাদ্যের প্রচলন প্রাচীন যুগ থেকেই রয়েছে এবং এখানকার বাসিন্দারা এ বিষয়ের অনুরাগী। সাধারণ রেওয়াজের এক কারণ সঙ' বের করা এবং এই শখের প্রকাশ বছরে কয়েকবার ঘটত, যেমন চৈত্র-পর্ব। চৈত্র মাসের শেষ দিন অর্থাৎ চৈত্রসংক্রান্তির দিন দুপুর থেকে শুরু করে সন্ধ্যার পর পর্যন্ত মসজিদগঞ্জের চরে এই মেলা বসত। প্রথমত এই চর মোগলানীর চর বলা হতো। অতঃপর কামরাঙ্গীর চর বলা হতো এবং এখন মসজিদগঞ্জের সঙ্গে সম্পৃক্ত হবার কারণে মসজিদগঞ্জের চর বলা হয়। এটি হিন্দু মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের যৌথ মেলা। এখানে
-
বাংলা তার মিষ্টির জন্য সব সময়ই প্রসিদ্ধ। কিন্তু ঢাকার এই বিশিষ্টতা রয়েছে যে, এখানে বাঙালি এবং অবাঙালি উভয় প্রকারের মিষ্টি উত্তম তৈরি হয়। আমাদের বাল্যকালে আমরা দেখেছি যে, এখানে স্থানীয় হিন্দু মিষ্টি-তৈরিকারকরাই শুধু মিষ্টি বিক্রি করত এবং এক দুই ঘর মুসলিম মিঠাই প্রস্তুতকারকও ছিল। কিন্তু এদের মিষ্টি প্রস্তুতকারক কমই বলা হতো, বেশিরভাগ এদের মোরব্বাওলা বলা হতো। এরা মোগল যুগের স্মৃতিচিহ্ন এবং দীর্ঘকাল অতিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও এদের শিরায় উত্তর ভারতের রক্তের সুস্পষ্টতা আজও দেখা যায়। এসব মুসলিম মিষ্টান্ন বিক্রেতা, মিষ্টির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের লাড্ডু এবং বাদামের বিভিন্ন মিষ্টি তৈরি করে থাকে এবং ফেরি করে বিক্রি করে, খাঞ্চা সাজায় এবং একই সঙ্গে
-
কুস্তি সম্ভবত হিন্দুস্তানী বিষয়। কিন্তু তার দাও-পেঁচের নাম, যেমন 'নামাজবন্দ', 'একহাতি', 'কেইচি', 'দোহাতি', 'লঙ্গর' (শৃঙ্খল), 'কলাজং', 'মোযা" ইত্যাদি থেকে এটি পরিষ্কার বুঝা যায় যে, এটিকে মুসলমানরা তাদের নিজস্ব বিষয় করে নিয়েছে এবং আজও এই বিদ্যায় মুসলমানদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। যদিও এটা সত্য যে, পাহলোয়ান শব্দটি প্রাচীনতম ফার্সি শব্দ এবং ফার্সি ও সংস্কৃত ভাষার সম্পর্কও প্রাচীনতম। ঢাকাতে এই বিদ্যাটি মোগল যুগে মুসলমানদের সাথে এসেছে। কিন্তু সে যুগের শুধুমাত্র একজন পাহলোয়ানেরই নাম আমাদের জানা আছে অর্থাৎ মির্জা মান্নার নামানুসারে মির্জা মান্নার দেউড়ি' আজও বর্তমান। তিনি সম্ভ্রান্ত শ্রেণির মধ্যে ছিলেন এবং নিজে ভীষণ পাহলোয়ান ও শক্তিশালী ছিলেন। কিন্তু ভাগীরথ ঠাকুর, যার নামানুসারে মাহুতটুলী মহল্লায়
-
গত সাক্ষাৎকারে ঢাকার বিশিষ্ট খাবারের মধ্যে পোলাও, কাবাব, কোস্তা এবং কোরমার উল্লেখ করা হয়েছিল কিন্তু কোরমার বর্ণনা অনেক কিছু বাকি থাকতেই সময় শেষ হয়ে গিয়েছিল। বলার কথা এই যে, ঢাকায় কোরমার বিশেষ মসলা রয়েছে এবং ঢাকার বিশিষ্ট পরিবারে বিশেষ বিশেষ ভাবে রান্না হয়। দম পোস্তকে কোরমার মধ্যেই গণ্য করা উচিৎ। ঢাকায় দম পোস্ত যেমন সাধারণভাবে রান্না হয় তেমনটি অন্যত্র কম দেখা যায়। বড় আলুর দম পোস্ত অতি সাধারণ, কিন্তু বাঁধাকপির দম পোস্ত এখানকার বিশেষ আবিষ্কার। আমি বাঁধাকপির এর চেয়ে উত্তম কোনো ব্যবস্থা আর কোথাও দেখিনি এবং প্রকৃতই এটি উপযুক্ত খাবার জিনিস। এর স্বাদ অনেক দিন পর্যন্ত ভোলা যায় না। যদিও
Catagory
Tags
- অতিপ্রাকৃত
- অনুপ্রেরণামূলক
- অনুবাদ
- অপরাধ
- অভিধান
- অভ্যুত্থান
- অর্থনীতি
- অলিম্পিক
- অস্ট্রেলিয়া
- অস্ত্র
- আইন
- আইনশাস্ত্র
- আইনস্টাইন
- আত্মউন্নয়ন
- আত্মজীবনী
- আদিবাসী
- আধ্যাত্মিকতা
- আন্দোলন
- আফ্রিকা
- আর্টিস্ট
- আলোচনা
- ইউরোপ
- ইসলাম
- উত্তর আমেরিকা
- উদ্ভাবন
- উদ্ভিদ
- উদ্ভিদবিদ্যা
- উদ্যানচর্চা
- উপকথা
- উপন্যাস
- উপন্যাসিকা
- উৎসব
- এশিয়া
- ওয়ার্ল্ড কাপ
- ওষুধ
- কড়চা
- কথোপকথন
- কবিতা
- কমিক
- কলকাতা
- কল্পকাহিনী
- কল্পবিজ্ঞান
- কারুশিল্প
- কিশোর
- কৃষি
- ক্রিকেট
- খাদ্য
- খুলনা
- খেলা
- খ্রিষ্টান
- গণতন্ত্র
- গণযোগাযোগ
- গণহত্যা
- গণিতশাস্ত্র
- গদ্য
- গদ্যকাব্য
- গবেষণা
- গৃহসজ্জা
- গোয়েন্দা
- গ্যাজেট
- গ্রন্থপঞ্জি
- চট্টগ্রাম
- চলচ্চিত্র
- চিঠি
- চিত্রকলা
- চিরায়ত
- চীন
- ছড়া
- ছাত্র আন্দোলন
- ছোটগল্প
- জলবায়ু
- জাতীয়
- জাতীয়তাবাদ
- জাপান
- জার্মানি
- জীবনী
- জীববিজ্ঞান
- জ্যোতির্বিদ্যা
- ঢাকা
- তথ্যসূত্র
- দর্শন
- দাঙ্গা
- দুর্ভিক্ষ
- দুঃসাহসিক
- ধর্ম
- নজরুল
- নদী
- নাটক
- নাট্যশালা
- নারী
- নারীবাদী
- নির্বাচন
- নৃত্য
- পদার্থবিদ্যা
- পরিবেশ
- পশ্চিমবঙ্গ
- পাকিস্তান
- পাখি
- পুঁজিবাদ
- পৌরাণিক
- প্রতিবেশ
- প্রযুক্তি
- প্রহসন
- প্রাণিবিদ্যা
- ফিচার
- ফিনান্স
- ফুটবল
- ফ্যাসিবাদ
- ফ্রান্স
- বই
- বইমেলা
- বরিশাল
- বাজেট
- বাংলা
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞানী
- বিনোদন
- বিপ্লব
- বিবর্তন
- বিয়োগান্তক
- বিশ্ববিদ্যালয়
- বিশ্লেষণ
- বৌদ্ধ
- ব্যাঙ্গাত্মক
- ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন
- ভারত
- ভাষণ
- ভাষা
- ভূগোল
- ভৌতিক
- মধ্যপ্রাচ্য
- মনোবিজ্ঞান
- ময়মনসিংহ
- মহাকাশ
- মহাবিশ্বতত্ত্ব
- মানসিক স্বাস্থ্য
- মার্কসবাদ
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুদ্রণ ও প্রকাশনা
- যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুদ্ধ
- রংপুর
- রবীন্দ্রনাথ
- রমন্যাস
- রম্যরচনা
- রসায়ন
- রহস্য
- রাজশাহী
- রান্নাবান্না
- রাশিয়া
- রূপকথা
- রূপচর্চা
- রেসিপি
- রোজনামচা
- রোমাঞ্চ
- লেখক
- লোককাহিনী
- ল্যাটিন আমেরিকা
- শিল্পকলা
- শিশুতোষ
- শৈলী
- সংঘর্ষ
- সঙ্গীত
- সংবাদ
- সমসাময়িক
- সমাজ
- সমাজতন্ত্র
- সমান্তরাল বিশ্ব
- সম্পাদকীয়
- সরকার
- সাংবাদিকতা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
- সাম্যবাদ
- সাম্রাজ্যবাদ
- সিলেট
- সুপারহিরো
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
- স্থাপত্য
- স্মৃতিকথা
- হিন্দু
Archives
- 2025(72)
- 2024(242)
- 2019(4)
- 2018(1)
- 2017(1)
- 2016(8)
- 2015(7)
- 2014(2)
- 2012(1)
- 2011(1)
- 2010(1)
- 2009(1)
- 2006(1)
- 2005(2)
- 2004(2)
- 2003(6)
- 1999(2)
- 1997(2)
- 1995(1)
- 1990(2)
- 1986(2)
- 1984(3)
- 1981(3)
- 1980(2)
- 1979(1)
- 1978(6)
- 1976(1)
- 1975(25)
- 1971(28)
- 1968(4)
- 1965(15)
- 1963(1)
- 1960(3)
- 1952(3)
- 1951(1)
- 1949(16)
- 1946(15)
- 1945(1)
- 1936(1)
- 1931(3)
- 1904(1)
- 1903(1)
- 1901(1)
- 1892(1)
- 1891(1)
- 1890(1)
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.