
book
গল্পগুচ্ছ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গল্পগুচ্ছ বাংলা ছোটগল্প সাহিত্যের এক অনন্য সংকলন। ১২৯৮ থেকে ১৩১০ বঙ্গাব্দে রচিত এই গল্পগুলোতে উঠে এসেছে গ্রামীণ জীবন, মানবিক অনুভব, প্রকৃতির ছায়া এবং সময়ের গভীরতা। পোস্টমাস্টার, কাবুলিওয়ালা, নষ্টনীড়, ছুটি—প্রতিটি গল্পই পাঠকের হৃদয়ে ছুঁয়ে যায়, ভাবায় এবং বাংলা সাহিত্যে নতুন মাত্রা যোগ করে।
-
ইয়াহিয়ার জঙ্গী বাহিনী ২৫-এ মার্চ তারিখে পাবনা শহরে এসে ঢুকে পড়ল। শহরের মানুষ আতঙ্কিত অবস্থায় দিন কাটাচ্ছিল। শীগ্গিরই এই ধরনের একটা ঘটনা ঘটে যাবে, তারা মনে মনে এই আশঙ্কা করছিল। কিন্তু সেই ঘটনা যে এতো তাড়াতাড়ি ঘটবে, সেটা তারা ভাবতে পারে নি। এই তারিখেই ঢাকা শহরে আক্রমণ শুরু হয়েছিল, কিন্তু সেটা গভীর রাত্রিতে। ওরা ২৫-এ মার্চ শেষ রাত্রিতে পাবনা শহরে এসে হামলা করল।
শহর থেকে মাইল চারেক দূরে হেমায়েতপুরের কাছে ইপসিক (ঊচঝওঈ)-এর অফিস। পাক-সৈন্যরা সেইখানে এসে ঘাঁটি গেড়ে বসল। তারপর সেখান থেকে কিছু সৈন্য শহরে এসে ট্রেজারী দখল করে নিল। তাছাড়া ২৭ জন সৈন্য টেলিফোন এক্সচেঞ্জ কেন্দ্র দখল করে বসল।
-
রাত বারোটা ছাড়িয়ে গেছে। কিন্তু কুষ্টিয়া শহরের লোকের চোখে ঘুম নেই। সারা শহর জুড়ে চাঞ্চল্য আর উত্তেজনার ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে। কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে ঢাকার সঙ্গে টেলিফোনের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। একটা ফোনও কাজ করছে না। আজকের দিনে এটা একটা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক কর্মীরা উদ্বিগ্ন হয়ে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে এসেছে। এর অর্থ কি হতে পারে, তাই নিয়ে তাদের পরস্পরের মধ্যে আলাপ-আলোচনা চলছে।
শুধু রাজনৈতিক কর্মীরাই নয়, শহরবাসী সবাই সচকিত।
এ ক’দিন ধরে নানাদিক থেকে নানারকম জনরব ভেসে আসছিল। সবকিছুর মধ্য দিয়ে এই কথাটা ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে-এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম আসন্ন। সারা বাংলাদেশ জুড়ে যে মুক্তি-আন্দোলন শুরু হয়েছে,
-
বাংলাদেশের প্রতিরোধ সংগ্রামে বগুড়ার ছাত্রসমাজ সারা প্রদেশের ছাত্রদের মুখ উজ্জ্বল করে তুলেছে। বগুড়ার ছাত্ররা এই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তাদের ছাত্র-পতাকাকে সবার ঊর্ধ্বে তুলে ধরেছে। যাঁরা এই মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাস রচনা করবেন, তাঁদের এই সত্যটিকে অবশ্যই স্বীকৃতি দিতে হবে। এখানকার প্রতিরোধ সংগ্রামে কোনো বিশেষ নেতা বা কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল জনসাধারণকে নেতৃত্ব দিতে এগিয়ে আসে নি, প্রথম থেকে শেষপর্যন্ত ছাত্ররাই নেতৃত্ব দিয়ে চলেছে। শুধু কলেজের ছাত্ররাই নয়, দলে দলে স্কুলের ছাত্ররাও শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পথে নেমে এসেছে। যুদ্ধবিদ্যায় অশিক্ষিত এই কাঁচা বয়সের ছেলেরা একমাত্র দেশপ্রেমের বলে বলীয়ান হয়ে যুদ্ধবিদ্যায় অভিজ্ঞ পাক-সৈন্যদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে অকুতোভয়ে প্রাণ নিয়েছে, প্রাণ দিয়েছে। এই ছাত্ররা
-
বিক্রমপুরের সুদূর গ্রামাঞ্চলে বসে ভারতীয় বেতারের প্রচারিত সংবাদ শুনছিলাম। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অগ্রগতি সম্পর্কে আকাশবাণী ঘোষণা করছে, ময়মনসিংহ জেলার মধুপুরগড়ে পাক-সৈন্যদলের আর মুক্তিবাহিনীর মধ্যে তুমুল যুদ্ধ চলছে।
মধুপুরগড়? চমকে উঠলাম। একসময় এই মধুপুরগড়কে কেন্দ্র করে কতো রোমাঞ্চকর স্মৃতি নিয়ে রোমন্থনই না করেছি। শতাধিক বছর আগে এই মধুপুরগড় আমাদের দেশের রাজনৈতিক আবর্তনের ইতিহাসের পাতায় একটু স্থান করে নিয়েছিল। আজকের দিনে আমাদের কাছে সেই ঐতিহ্য হয়তো তুচ্ছ বলে মনে হতে পারে, কিন্তু সেদিন এই মধুপুরগড়ে একদল বিদ্রোহীর অভ্যুত্থান সারা বাংলার মানুষের মনে আলোড়ন জাগিয়ে তুলেছিল। সেই বিদ্রোহ আকারে ছোটো হলেও তখনকার দিনের ব্রিটিশ রাজপুরুষরা তাই নিয়ে কিছুটা উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছিল।
আমি সন্ন্যাসী-বিদ্রোহের কথা
-
টাঙ্গাইল শহর তখনও মুক্ত অঞ্চল। পশ্চিম পাকিস্তানের সৈন্যদের বর্বর আক্রমণের বিরুদ্ধে পূর্ববঙ্গের জেলায় জেলায়, শহরে ও গ্রামাঞ্চলে প্রতিরোধের সংগ্রাম শুরু হয়ে গিয়েছে। ভারতীয় বেতার মারফৎ রক্তপিপাসু পাক-সৈন্যদের হিংস্র আক্রমণ আর বাংলাদেশের সংগ্রামী মানুষদের গৌরবময় প্রতিরোধের কাহিনী প্রচারিত হয়ে চলেছে।
হামলাকারীর দল তখনও টাঙ্গাইল জেলায় এসে পৌঁছাতে পারে নি। টাঙ্গাইল শহরে মুক্তির উৎসব চলেছে। রাজপথের দু’ধারে প্রতিটি ভবনে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা সগৌরবে উড়ছে। ‘জয় বাংলা’ সঙ্গীতে সারা শহর মুখরিত। কিন্তু সমস্ত আনন্দ-উৎসবের পেছনে আসন্ন বিপদের কালো ছায়া। শহরের মানুষ হাসতে গিয়েও দুঃসংবাদ বহন করে নিয়ে আসছে, মুক্ত শহরগুলি একের পর এক পাক-সৈন্যদের অধিকারে চলে যাচ্ছে। তারপর সেই হিংস্র জল্লাদের দল সেই
-
আমি আর আমার তিনজন সাথী। আমরা গত ক’দিন ধরে ইয়াহিয়ার শিকারী কুকুরগুলির সন্ধানী দৃষ্টি এড়িয়ে পূর্ববঙ্গের সীমান্ত পেরিয়ে যাবার জন্য এগিয়ে চলেছি। এসব পথ দিয়ে জীবনে কোনোদিন চলি নি। এসব গ্রামের নামও শুনি নি কোনোদিন। কুমিল্লা জেলার গ্রামাঞ্চল। কুমিল্লা জেলার সীমানা ছাড়িয়ে বর্ডারের ওপারে আগরতলায় যাব। আপাতত এইটুকুই জানি, তারপর কোথায় যাব, কি করব, সে সম্পর্কে কোনোই ধারণা নেই। চলার পথের এপাশে ওপাশে, সামনে পেছনে বন্ধুভাবাপন্ন দরদী মানুষ যথেষ্ট আছে, কিন্তু শত্রুও আছে। শত্রুমিত্র বিচার করতে ভুল হলে মারাত্মক বিপদের মুখে পড়তে হতে পারে।
আজ সারাটা দিন একটানা হেঁটেছি। খাওয়া জোটে নি পথে, ক্ষিদেয় পেট চোঁ চোঁ করছে। বিকেল বেলা
-
এপ্রিল মাসের তৃতীয় সপ্তাহ।
ভারতীয় বেতার মারফৎ একটি সংবাদ প্রচারিত হলো-ঢাকা শহর থেকে কুড়ি কিলোমিটার দূরে কোনো এক জায়গায় পাকিস্তানী সৈন্যদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধ চলছে। খবরটা চাঞ্চল্যকর, বিশেষ করে ঢাকা জেলার লোকদের কাছে। দিনের পর দিন বাংলাদেশের নানা জায়গা থেকে মুক্তিবাহিনীর সক্রিয়তার সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু ঢাকা জেলায় তাদের প্রতিরোধের চিহ্নমাত্র নেই। অবশ্য ২৫-এ মার্চ তারিখে সামরিক হামলার প্রথম রাত্রিতে রাজারবাগের পুলিশ ভাইয়েরা বীরত্বপূর্ণ প্রতিরোধ দিয়েছিল। বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসে এই কাহিনী অবিস্মরণীয়। তার দুই দিন বাদে নারায়ণগঞ্জ শহরের সংগ্রামী ভাইয়েরা শুধুমাত্র গোটা কয়েক রাইফেলের উপর নির্ভর করে আধুনিক যুদ্ধবিদ্যায় সুশিক্ষিত সৈন্যদলকে দুই দিন পর্যন্ত আটকে রেখেছিল। শহরে ঢুকতে দেয় নি।
-
ঘটনাচক্রে ছেলেটির সাথে দেখা হয়েছিল। কাঁচা বয়সের কলেজের ছাত্র। এক সঙ্গে পথ চলতে চলতে তার মুখে এই কাহিনী শুনেছিলাম। সে যেমন করে বলেছিল, আমিও তেমনি ভাবে বলতে চেষ্টা করছি।
প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার সঙ্গে শেখ সাহেবের আলোচনা ভেঙে গেছে। সংবাদটা সমস্ত শহরবাসীর মনের উপর কালো ছায়ার মত নেমে এসেছে। বাতাসটা যেন ক্রমেই ভারী হয়ে আসছে। বেশ বুঝতে পারছি, এক মহাবিপর্যয়ের ধারালো খড়গ ক্ষীণ সূত্রে আমাদের মাথার উপর ঝুলছে, যে-কোনো সময় তা ছিঁড়ে পড়ে যেতে পারে। আমরা ক’জন বন্ধু সেই কথা নিয়েই আলাপ আলোচনা করছিলাম। কিন্তু সেই ভয়ঙ্কর সময়টা-যে এখনই এসে গেছে তা আমরা কেউ ভাবতে পারি নি।
বড় ভাই হাঁপাতে হাঁপাতে ঘরের
-
খুলনা জেলার মঙ্গলা পোর্ট। চালনার মতই এই বন্দরেও দেশ-বিদেশের জাহাজ যাতায়াত করে। রফতানির মাল জাহাজে ওঠে, আর আমদানির মাল জাহাজ থেকে নামে। কিন্তু অন্যান্য বন্দরের মতো এখানে জাহাজ ভিড়াবার জন্য ডকইয়ার্ডের ব্যবস্থা নেই। জাহাজগুলিকে মুড়িংবয়ার সঙ্গে বেঁধে দিয়ে মালপত্রের ওঠানামা চলে।
মঙ্গলা পোর্ট খুলনা শহর থেকে বহু দূরে। জলপথ ছাড়া সেখানকার সঙ্গে যাতায়াতের কোন ব্যবস্থা নেই। ফলে মঙ্গলা পোর্ট যেন সব কিছু থেকে এক প্রান্তে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে আছে। সারা প্রদেশ জুড়ে স্বাধীন বাংলার আন্দোলন চলছে। কিন্তু এখানে তেমন কোনো আন্দোলন নেই। তাহলেও এই বাংলাদেশের যেখানেই যত দূরেই থাকুক না কেনো এই আন্দোলন প্রতিটি বাঙালির মনে সাড়া জাগিয়ে তুলেছে। মঙ্গলার
-
খুলনা শহরে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম পর্ব শেষ হয়ে গেলেও ছাত্রেরা প্রতিরোধ-সংগ্রাম থেকে নিবৃত্ত হয় নি। ২৬-এ মার্চ থেকে শুরু করে ২রা এপ্রিল পর্যন্ত তারা গোপনে নানা জায়গায় পজিশন নিয়ে পাক-সৈন্যদের উপর ইতস্তত চোরাগোপ্তা আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছিল। এইভাবে তারা বেশ কয়েকজন সৈন্যকে হত্যা ও জখম করতে সক্ষম হয়েছিল। কিন্তু একথা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে, এই গুপ্ত আক্রমণ চালাবার কালে কোনো ছাত্র মারা যায় নি বা শত্রুর হাতে ধরা পড়ে নি।
২৮-এ এপ্রিলের যুদ্ধের পর মুক্তিবাহিনী যোদ্ধারা ছত্রভঙ্গ হয়ে চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছিল। কিন্তু তাই বলে তারা হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দেয় নি। শত্রুর বিরুদ্ধে আক্রমণ করবার জন্য তারা বাগেরহাটে গিয়ে মিলিত হলো। বাগেরহাটে প্রাক্তন
-
গুজবের পর গুজব ছড়িয়ে পড়ছে। খুলনা শহরে ঘরে ঘরে, ক্লাবে-মজলিসে আর চায়ের দোকানে নানারকম জল্পনা-কল্পনা চলছে। গত কয়েকদিন ধরে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার সঙ্গে শেখ মুজিবের আলাপ-আলোচনা চলছিল। এই আলোচনার পরিণতি কি ঘটতে পারে, সেই প্রসঙ্গ নিয়ে খুলনা শহরের মানুষ যেন উত্তেজনায় ফেটে পড়ছিল। শুধু খুলনা নয়, সারা বাংলাদেশের মানুষের মন চঞ্চল হয়ে উঠেছিল। তাদের মনের ব্যারোমিটারে আশা-নিরাশার চাপমাত্রা ক্ষণে ক্ষণে উঠছিল আর নামছিল। অবশেষে শেষ সংবাদ এলো, সকল জল্পনা-কল্পনা অবসান ঘটিয়ে আলোচনা ভেঙে গেছে। এবার কি ঘটবে?
ঘটনার পরিণতি দেখে এবার এটা সবার কাছে স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, এতদিন পেছনে একটা গভীর জটিল ষড়যন্ত্রের ফাঁদ পেতে ওরা প্রকাশ্য
-
দিগন্তে কালো মেঘের ঘনঘটা। বাংলাদেশে রাজনৈতিক আকাশে ঝড়ের পূর্বাভাস স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হয়ে ফুটে উঠছিল। বিপ্লবী আন্দোলনে গৌরবময় ঐতিহ্য-মণ্ডিত চট্টগ্রাম শহরের মানুষ এক আসন্ন ঝড়ের পূর্বসঙ্কেত শুনতে পেয়ে ব্যগ্র ও উদ্বিগ্ন প্রতীক্ষায় দিন গুণে চলছিল।
পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকচক্রের দীর্ঘদিনের একটানা শোষণ ও জুলুমের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার আহ্বান এসেছে। নেতাদের কাছ থেকে নয়, ছাত্র-জনতার উদ্বেল হৃদয়-সমুদ্র মন্থনের ফলে এই সংগ্রামী আহ্বান পর্যায়ের পর পর্যায় অতিক্রম করে আত্মপ্রকাশ করে চলেছে। মার্চের প্রথম ভাগ থেকেই সারা বাংলাদেশেই মানুষের মনে ঘনঘন উত্তেজনার বিদ্যুৎস্ফুরণ। চট্টগ্রামের মানুষ এ বিষয়ে কারু চেয়ে পেছনে পড়ে নেই। শহর আর শহরবাসীদের চেহারা ও চরিত্র দ্রুতগতিতে বদলে যাচ্ছে। মার্চের প্রথম থেকে এমন
Catagory
Tags
- অতিপ্রাকৃত
- অনুপ্রেরণামূলক
- অনুবাদ
- অপরাধ
- অভিধান
- অভ্যুত্থান
- অর্থনীতি
- অলিম্পিক
- অস্ট্রেলিয়া
- অস্ত্র
- আইন
- আইনশাস্ত্র
- আইনস্টাইন
- আত্মউন্নয়ন
- আত্মজীবনী
- আদিবাসী
- আধ্যাত্মিকতা
- আন্দোলন
- আফ্রিকা
- আর্টিস্ট
- আলোচনা
- ইউরোপ
- ইসলাম
- উত্তর আমেরিকা
- উদ্ভাবন
- উদ্ভিদ
- উদ্ভিদবিদ্যা
- উদ্যানচর্চা
- উপকথা
- উপন্যাস
- উপন্যাসিকা
- উৎসব
- এশিয়া
- ওয়ার্ল্ড কাপ
- ওষুধ
- কড়চা
- কথোপকথন
- কবিতা
- কমিক
- কলকাতা
- কল্পকাহিনী
- কল্পবিজ্ঞান
- কারুশিল্প
- কিশোর
- কৃষি
- ক্রিকেট
- খাদ্য
- খুলনা
- খেলা
- খ্রিষ্টান
- গণতন্ত্র
- গণযোগাযোগ
- গণহত্যা
- গণিতশাস্ত্র
- গদ্য
- গদ্যকাব্য
- গবেষণা
- গৃহসজ্জা
- গোয়েন্দা
- গ্যাজেট
- গ্রন্থপঞ্জি
- চট্টগ্রাম
- চলচ্চিত্র
- চিঠি
- চিত্রকলা
- চিরায়ত
- চীন
- ছড়া
- ছাত্র আন্দোলন
- ছোটগল্প
- জলবায়ু
- জাতীয়
- জাতীয়তাবাদ
- জাপান
- জার্মানি
- জীবনী
- জীববিজ্ঞান
- জ্যোতির্বিদ্যা
- ঢাকা
- তথ্যসূত্র
- দর্শন
- দাঙ্গা
- দুর্ভিক্ষ
- দুঃসাহসিক
- ধর্ম
- নজরুল
- নদী
- নাটক
- নাট্যশালা
- নারী
- নারীবাদী
- নির্বাচন
- নৃত্য
- পদার্থবিদ্যা
- পরিবেশ
- পশ্চিমবঙ্গ
- পাকিস্তান
- পাখি
- পুঁজিবাদ
- পৌরাণিক
- প্রতিবেশ
- প্রযুক্তি
- প্রহসন
- প্রাণিবিদ্যা
- ফিচার
- ফিনান্স
- ফুটবল
- ফ্যাসিবাদ
- ফ্রান্স
- বই
- বইমেলা
- বরিশাল
- বাজেট
- বাংলা
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞানী
- বিনোদন
- বিপ্লব
- বিবর্তন
- বিয়োগান্তক
- বিশ্ববিদ্যালয়
- বিশ্লেষণ
- বৌদ্ধ
- ব্যাঙ্গাত্মক
- ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন
- ভারত
- ভাষণ
- ভাষা
- ভূগোল
- ভৌতিক
- মধ্যপ্রাচ্য
- মনোবিজ্ঞান
- ময়মনসিংহ
- মহাকাশ
- মহাবিশ্বতত্ত্ব
- মানসিক স্বাস্থ্য
- মার্কসবাদ
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুদ্রণ ও প্রকাশনা
- যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুদ্ধ
- রংপুর
- রবীন্দ্রনাথ
- রমন্যাস
- রম্যরচনা
- রসায়ন
- রহস্য
- রাজশাহী
- রান্নাবান্না
- রাশিয়া
- রূপকথা
- রূপচর্চা
- রেসিপি
- রোজনামচা
- রোমাঞ্চ
- লেখক
- লোককাহিনী
- ল্যাটিন আমেরিকা
- শিল্পকলা
- শিশুতোষ
- শৈলী
- সংঘর্ষ
- সঙ্গীত
- সংবাদ
- সমসাময়িক
- সমাজ
- সমাজতন্ত্র
- সমান্তরাল বিশ্ব
- সম্পাদকীয়
- সরকার
- সাংবাদিকতা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
- সাম্যবাদ
- সাম্রাজ্যবাদ
- সিলেট
- সুপারহিরো
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
- স্থাপত্য
- স্মৃতিকথা
- হিন্দু
Archives
- 2025(70)
- 2024(242)
- 2019(4)
- 2018(1)
- 2017(1)
- 2016(8)
- 2015(7)
- 2014(2)
- 2012(1)
- 2011(1)
- 2010(1)
- 2009(1)
- 2006(1)
- 2005(2)
- 2004(2)
- 2003(6)
- 1999(2)
- 1997(2)
- 1995(1)
- 1990(2)
- 1986(2)
- 1984(3)
- 1981(3)
- 1980(2)
- 1979(1)
- 1978(6)
- 1976(1)
- 1975(25)
- 1974(1)
- 1971(40)
- 1968(4)
- 1965(27)
- 1963(1)
- 1960(3)
- 1952(3)
- 1951(1)
- 1949(16)
- 1946(15)
- 1945(1)
- 1936(1)
- 1931(3)
- 1904(1)
- 1903(1)
- 1901(1)
- 1892(1)
- 1891(1)
- 1890(1)
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.