-
সেদিন বেশ কয়েক মাস পর আমার এক বন্ধুর সাথে দেখা। শরীর খারাপ, ঠাণ্ডাজনিত সর্দিকাশি। জানতে চাইলাম, কিরে সর্দি-কাশি ছাড়ে না কেন তোকে? শেষ যেদিন দেখা হয়েছিল একই অবস্থা ছিল তোর। ডাক্তার দেখাসনি? ও বললো, রাখ তোর ডাক্তার। কোনো ওষুধেই কাজ হচ্ছে না।
বিষয়টা সত্যি ভাববার! কোনো ওষুধ বা এন্টিবায়োটিক কেন কাজ করছে না? তাহলে কি সামনে এমন দিন আসছে যে আমাদের সামান্য সর্দি-কাশি হবে, হাত- পা কাটবে, জ্বর উঠবে তারপর টুপ করে মারা যাবো? কোনো এন্টিবায়োটিকই আর কাজ করবে না? এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং বলেছিলেন, “এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষ বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো
-
মানুষের কল্যাণে কাজ করলেও অনেকসময় সইতে হয় একরাশ নিন্দা ও গঞ্জনা। তবুও কিছু কিছু উদারমনা মানুষ নিরলস কাজ করে যান মানুষের জন্য, মানবতার জন্য, সভ্যতার জন্য। সমকালে মূল্যায়িত না হলেও ইতিহাস কিন্তু মূল্যায়ন করতে ভুল করে না। এ প্রসঙ্গে ড. হুমায়ুন আজাদের “আমি বেঁচে ছিলাম অন্যদের সময়ে" কবিতার কথা মনে আসে।
ঠিক এমন একজনের কথাই জানবো, যিনি প্রকৃতপক্ষেই জন্মেছিলেন অন্যদের সময়ে, বেঁচে ছিলেন অন্যদের সময়ে। তিনি হলেন ডা. রেনে হিউফিল হায়াসিনথি লেনেক। ঊনিশ শতকের শুরুতে ১৮১৬ সালে তিনি ছিলেন প্যারিসের বিখ্যাত ন্যাক্কারে হাসপাতালে কর্মরত। এই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের মধ্যে অধিকাংশই ছিল ফুসফুস ও শ্বাস-প্রশ্বাসের রোগাক্রান্ত। একদিন হঠাৎ করে অতিকায় এক
-
পরীক্ষার হলে খাতায় লিখতে লিখতে আজকে সুমির মনে হচ্ছে, ঘড়ির কাঁটা কীভাবে এত দ্রুত ঘুরছে। এখন তার আরও তিনটা উত্তর দিতে হবে এদিকে যতবার ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছে বুঝছে মিনিটের কাঁটাটা যেন দৌড়নো শুরু করেছে। পাঁচ মিনিট গেল মনে করে ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছে আর দেখছে প্রায় পঁচিশ মিনিটই চলে গেছে। তার ইচ্ছা করছে কোনভাবে ঘড়ির গতিটা যদি ধীর করে দিতে পারত। কবে শুনেছিল আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার বিশেষ সূত্র থেকে পাওয়া এক অবাক করা তথ্য হল, গতিশীল অবস্থায় ঘড়ির কাঁটা নাকি স্থির ঘড়ির চেয়ে ধীরে চলে, একেই বলে সময়ের ধীরতা বা টাইম ডায়লেশন (Time Dilation)। এর অর্থ তখন বা এখনও ঠিক বুঝতে না
-
আবহাওয়া এবং জলবায়ু আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। সে হিসেবেই এর সঠিক যৌক্তিক ব্যাখ্যাটা আমাদের প্রত্যেকের জানা থাকা একান্ত জরুরীও বটে। এই আবহাওয়া কখনও বা নির্মল আরামদায়ক নরম, কখনও বা ভয়ঙ্কর হয়ে আমাদের জীবনযাত্রায় তীব্র আঘাত হেনে তছনছ করে দিয়ে যায় জনপদ, গ্রাম, শহর। প্রত্যেক ঘটনার নেপথ্যে অবশ্যই বিরাজমান থাকে কোন না কোন কারণ। হয়ত খুঁজে পেতে বয়ে যায় কিছুটা সময়। আবহাওয়ার এই বহুরূপিতার কারণ আজ আর অজানা কিছু নয়। কেন গরম লাগে? কেন শীত পড়ে? কেন বৃষ্টি হয়? কেন ঝড়? এসব প্রত্যেকটির আছে এক একটি যৌক্তিক ব্যাখ্যা, যোগ্য কার্যকারণ।
আবহাওয়া এবং জলবায়ুর সংজ্ঞাটা আমাদের
-
আমরা পাঁচ বন্ধু এ পাড়ায় ক্ষুদে বিজ্ঞানীর দল হিসেবে পরিচিত। আমরা সবসময়ই নানা ধরনের গবেষণা নিয়ে মেতে থাকি। এসব গবেষণা করতে গিয়ে প্রতিদিনই কারো না কারো বাসায় কিছু না কিছু অঘটন ঘটছেই। তাই আমাদের নিয়ে বাবা মায়েদের অভিযোগের শেষ নেই। আমাদের মধ্যে সবচেয়ে ছোট রিমঝিম এবার ক্লাস ফোরে পড়ে। সেদিন রিমঝিম ডিমের উপর দিয়ে হাঁটার পরীক্ষা করতে গিয়ে বেশ কিছু ডিম নষ্ট করেছিল, সেজন্য সাজাও পেয়েছে। আমাদের নানা প্রশ্নের অত্যাচারে স্কুলের শিক্ষকরাও বিরক্ত। আমার বড় হয়ে অ্যাস্ট্রনট হওয়ার ইচ্ছা। মহাকাশচারী হয়ে গ্রহ থেকে গ্রহে ঘুরে বেড়াব আর গবেষণা করব।
আমাদের মধ্যে প্রকৃত বিজ্ঞানী সায়ন। ওর ঘরে ঢুকলেই তা বুঝতে পারা
-
দিশি ও দেয়ার কথা মনে আছে তো? ভুললে চলবে না। আজও তাদের কথাই বলবো। ওরা আজ সক্কাল সকাল বেরিয়েছে। বাসায় তাদের বাবু ভাইয়া একা-একা ঘুমুচ্ছে আর ভেলুমাও কখনো কাজ করছে কখনোবা টিভি দেখছে।
বিকেলের দিকে ওরা ফিরে এল। আর এসেই হামলে পড়ল ওদের বাবু ভাইয়ার উপর। আসলে ওদের ছাড়া সারাটাদিন তারও ভালো লাগছিল না, তাই সুকুমার রায়ের 'আবোল তাবোল' নেড়ে দেখছিল সে। ওরা এসে মাথা দুলিয়ে বলতে লাগল—ভাইয়া, জানো আজকে আমরা সিনেমা দেখেছি?
—তাই নাকি? কী সিনেমা দেখেছিস?
দুজনে সমস্বরে চেঁচিয়ে উঠল—কুংফু পান্ডা।
—আচ্ছা। বেশ ভালো।
দেয়া বলল—এতদিন শুধু ঘরে বসে ছোট ছোট ছবি দেখেছি। আজ এত্তবড় বড় ছবি দেখেছি।
-
এক জোলা ছিল। তার গান গাইবার ভারী সখ। তার বড় ইচ্ছা যে, সে নূতন নূতন গান শিখিয়া গায়, কিন্তু সে জোলা বলিয়া কেহ তাকে গান শিখাইত না। একদিন সে স্ত্রীকে বলিল “ওগো গাঁয়ের লোকগুলা বড়ই হিংসুটে, ওরা আমায় গান শিখতে দেখলে হিংসায় জ্বলে। আমি এক কাজ করব, বাজারে গিয়ে গোটা পাঁচেক গান কিনে আনব, তারপর মজা করে গাইব। ওরা সব অবাক হয়ে শুনবে আর বলবে 'জোলা আবার এমন সুন্দর গান, কোথায় পেলে।' তুমি আমায় পাঁচটী টাকা দাও। এমন গান আনব, শুনে তোমার তাক্ লেগে যাবে। আর বুঝলে, এ গান সবার আগে তোমাকেই শুনাব।”
স্ত্রীর নিকট হইতে পাঁচ টাকা লইয়া সে
-
বিয়ের দিনটাকে আশালতার মনে পড়ে।
'আশালতা পালংপাতা, আজকে আশার বিয়ে।
আশাকে নিয়ে যাবে তেলসিঁদুর দিয়ে।'
কি আশ্চর্য! তার নাম দিয়ে একটা ছড়া তৈরি হয়ে গিয়েছিল। বিয়েটা বড় আনন্দের। পুতুল খেলার ফাঁকে ফাঁকে, ঘরকন্নার কাজে মাকে সাহায্য করার মাঝে মাঝে বিয়ের কথাটা মনে পড়ে তাকে অবাক করে দিয়েছে। সুদূরের একটা অচেনা পুলকের আমেজ ছিল এই দুই আখেরের কথাটিতে। শুধু পুতুল খেলা নয়, আরো একটা খেলা তারা জানত, বিয়ে-বিয়ে খেলা।
'কাকটা বসে আছে পানের ডিবে নিয়ে
কোকিলটা বসে আছে তেলসিঁদুর নিয়ে।
যেমনি গেছলে ফুল কুড়োতে অমনি হোল বিয়ে।'
ঘরের পিছনে আম গাছের তলায় নিরিবিলিতে তাদের হঠাৎ এমনি করে বিয়ে হয়ে যেত।
শুনে
-
খবরটা শুনিয়াই বাহির হইয়া পড়িলাম। হারাণকে বরাবর দেখিয়াছি শান্ত-প্রকৃতি, মৃদু স্বভাব, এমন ভীষণ কাজ সে করিয়া বসিল কেন? গুরুভার প্রশ্ন, প্রশ্নের চাপেই সমস্ত মন যেন অবশ্য হইয়া পড়িয়াছে, উত্তর খুঁজিবার চেষ্টা করার সামর্থ্য নাই, উত্তর পাইবার প্রত্যশাও নাই, পা দুইটাকে পর্যন্ত যেন টানিয়া চলিতে হইতেছে।
আমার চৈতন্য ফিরিল বৃদ্ধ ভচার্যকে দেখিয়া। তিনি হন্ হন্ করিয়া ছুটিয়া চলিয়াছেন আমাকে দেখিয়া বলিলেন- ‘নারকী, মহাপাতক, ঘোর পাপিষ্ঠ।’
বলিয়া প্রসারিত-বাহু নরকের গ্রাস এড়াইতেই যেন তিনি আবার ছুটিয়া চলিলেন। এই বৃদ্ধের সম্বন্ধে মনটা আমার তিক্ত বিরক্ত হইয়া উঠিল। ধর্ম যেন শুধু মানুষকে অমানুষ করিবার জন্যই।
ঘটনাস্থলে পৌঁছিয়া দেখিলাম আশেপাশের পাঁচটা গ্রামের লোক ইতিমধ্যেই আসিয়া জড়
-
দরিদ্র হওয়াটাই কষ্টকর নয়। দারিদ্র্যের কুয়াশার ফাঁক দিয়া প্রাচুর্যের প্রতি ব্যর্থ চাহনিটাই জ্বালাময়। যে মানুষ সারাদিন উপার্জনের সম্বল দুই এক বোঝা তাচ্ছিল্য ও অনাদরের সহিত দুই এক পয়সা লইয়া শহরের খোলা রাস্তা দিয়া নির্বিকারচিত্তে পথ চলিতে পারে, তাহা দেখিয়া আমাদের দৃষ্টি বেশি ভারাক্রান্ত হয় না, মনও বেশি পীড়াবোধ করে না-মনে হয় শহরেরই সে একটি অপরিহার্য অঙ্গ। কিন্তু যে ব্যক্তি কৃচ্ছতার ছিটানো কালির তিলক পরিয়া ও বুকজোড়া বুভুক্ষা নিয়া কাচের দরজার ফাঁকে রেস্টুরেন্টের সুখাদ্যের দিকে অসহায়ভাবে তাকাইয়া কিছুকাল কাটাইয়া দেয়-তাহাকে দেখিয়া বুকের ভিতরটা খচ্ করিয়া উঠে বৈকি!
পল্লীর যে-বধূ শাশুড়ীর গঞ্জনা মাত্র ভক্ষণ করিয়া পুরুষানুক্রমে প্রাপ্ত উদরটাকে দিনের পর দিন শূন্য
-
আমি রাজপথ। অহল্যা যেমন মুনির শাপে পাষাণ হইয়া পড়িয়া ছিল, আমিও যেন তেমনি কাহার শাপে চিরনিদ্রিত সুদীর্ঘ অজগর সর্পের ন্যায় অরণ্যপর্বতের মধ্য দিয়া, বৃক্ষশ্রেণীর ছায়া দিয়া, সুবিস্তীর্ণ প্রান্তরের বক্ষের উপর দিয়া দেশদেশান্তর বেষ্টন করিয়া বহুদিন ধরিয়া জড়শয়নে শয়ান রহিয়াছি। অসীম ধৈর্যের সহিত ধুলায় লুটাইয়া শাপান্তকালের জন্য প্রতীক্ষা করিয়া আছি। আমি চিরদিন স্থির অবিচল, চিরদিন একই ভাবে শুইয়া আছি, কিন্তু তবুও আমার এক মুহূর্তের জন্যও বিশ্রাম নাই। এতটুকু বিশ্রাম নাই যে, আমার এই কঠিন শুষ্ক শয্যার উপরে একটিমাত্র কচি স্নিগ্ধ শ্যামল ঘাস উঠাইতে পারি; এতটুকু সময় নাই যে, আমার শিয়রের কাছে অতি ক্ষুদ্র একটি নীলবর্ণের বনফুল ফুটাইতে পারি। কথা কহিতে পারি
-
ভারতীয় ভাষার দরবারে বাংলা আজ দুয়োবানী। সর্বশ্রেষ্ঠ ভারতীয় ভাষা হিসাবে বাংলাকে স্বীকার করা তো দূরের কথা, বিজ্ঞানের ভাষা হিসাবে বাংলার যে উৎকর্ষ স্বাভাবিকভাবেই রয়েছে তা মেনে নিতেও অনেকের গায়ে বাধছে। অথচ দুরূহ বৈজ্ঞানিক তত্ত্বকে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে বাংলা ভাষার যে ক্ষমতা রয়েছে বিগত একশত চল্লিশ বৎসর ধরে রচিত অসংখ্য বাংলা বিজ্ঞান-গ্ৰন্থই তার প্ৰমাণ। ঊনবিংশ শতাব্দীতে অক্ষয়কুমার দত্ত, রাজেন্দ্রলাল মিত্র ও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এবং বিংশ শতাব্দীতে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী, জগদীশচন্দ্র বসু, প্রফুল্লচন্দ্র রায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও জগদানন্দ রায় প্রমুখ লেখকেরা প্রমাণ করে গেছেন দুরূহ বৈজ্ঞানিক তত্ত্বকে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে বাংলা ভাষার ক্ষমতা কতখানি। কিন্তু এঁরা হলেন বাংলা বিজ্ঞান-সাহিত্যের দিক্পাল। এদের থেকে দৃষ্টি
Catagory
Tags
- অতিপ্রাকৃত
- অনুপ্রেরণামূলক
- অনুবাদ
- অপরাধ
- অভিধান
- অভ্যুত্থান
- অর্থনীতি
- অলিম্পিক
- অস্ট্রেলিয়া
- অস্ত্র
- আইন
- আইনশাস্ত্র
- আইনস্টাইন
- আত্মউন্নয়ন
- আত্মজীবনী
- আদিবাসী
- আধ্যাত্মিকতা
- আন্দোলন
- আফ্রিকা
- আর্টিস্ট
- আলোচনা
- ইউরোপ
- ইসলাম
- উত্তর আমেরিকা
- উদ্ভাবন
- উদ্ভিদ
- উদ্ভিদবিদ্যা
- উদ্যানচর্চা
- উপকথা
- উপন্যাস
- উপন্যাসিকা
- উৎসব
- এশিয়া
- ওয়ার্ল্ড কাপ
- ওষুধ
- কড়চা
- কথোপকথন
- কবিতা
- কমিক
- কলকাতা
- কল্পকাহিনী
- কল্পবিজ্ঞান
- কারুশিল্প
- কিশোর
- কৃষি
- ক্রিকেট
- খাদ্য
- খুলনা
- খেলা
- খ্রিষ্টান
- গণতন্ত্র
- গণযোগাযোগ
- গণহত্যা
- গণিতশাস্ত্র
- গদ্য
- গদ্যকাব্য
- গবেষণা
- গৃহসজ্জা
- গোয়েন্দা
- গ্যাজেট
- গ্রন্থপঞ্জি
- চট্টগ্রাম
- চলচ্চিত্র
- চিঠি
- চিত্রকলা
- চিরায়ত
- চীন
- ছড়া
- ছাত্র আন্দোলন
- ছোটগল্প
- জলবায়ু
- জাতীয়
- জাতীয়তাবাদ
- জাপান
- জার্মানি
- জীবনী
- জীববিজ্ঞান
- জ্যোতির্বিদ্যা
- ঢাকা
- তথ্যসূত্র
- দর্শন
- দাঙ্গা
- দুর্ভিক্ষ
- দুঃসাহসিক
- ধর্ম
- নজরুল
- নদী
- নাটক
- নাট্যশালা
- নারী
- নারীবাদী
- নির্বাচন
- নৃত্য
- পদার্থবিদ্যা
- পরিবেশ
- পশ্চিমবঙ্গ
- পাকিস্তান
- পাখি
- পুঁজিবাদ
- পৌরাণিক
- প্রতিবেশ
- প্রযুক্তি
- প্রহসন
- প্রাণিবিদ্যা
- ফিচার
- ফিনান্স
- ফুটবল
- ফ্যাসিবাদ
- ফ্রান্স
- বই
- বইমেলা
- বরিশাল
- বাজেট
- বাংলা
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞানী
- বিনোদন
- বিপ্লব
- বিবর্তন
- বিয়োগান্তক
- বিশ্ববিদ্যালয়
- বিশ্লেষণ
- বৌদ্ধ
- ব্যাঙ্গাত্মক
- ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন
- ভারত
- ভাষণ
- ভাষা
- ভূগোল
- ভৌতিক
- মধ্যপ্রাচ্য
- মনোবিজ্ঞান
- ময়মনসিংহ
- মহাকাশ
- মহাবিশ্বতত্ত্ব
- মানসিক স্বাস্থ্য
- মার্কসবাদ
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুদ্রণ ও প্রকাশনা
- যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুদ্ধ
- রংপুর
- রবীন্দ্রনাথ
- রমন্যাস
- রম্যরচনা
- রসায়ন
- রহস্য
- রাজশাহী
- রান্নাবান্না
- রাশিয়া
- রূপকথা
- রূপচর্চা
- রেসিপি
- রোজনামচা
- রোমাঞ্চ
- লেখক
- লোককাহিনী
- ল্যাটিন আমেরিকা
- শিল্পকলা
- শিশুতোষ
- শৈলী
- সংঘর্ষ
- সঙ্গীত
- সংবাদ
- সমসাময়িক
- সমাজ
- সমাজতন্ত্র
- সমান্তরাল বিশ্ব
- সম্পাদকীয়
- সরকার
- সাংবাদিকতা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
- সাম্যবাদ
- সাম্রাজ্যবাদ
- সিলেট
- সুপারহিরো
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
- স্থাপত্য
- স্মৃতিকথা
- হিন্দু
Archives
- 2025(70)
- 2024(242)
- 2019(4)
- 2018(1)
- 2017(1)
- 2016(8)
- 2015(7)
- 2014(2)
- 2012(1)
- 2011(1)
- 2010(1)
- 2009(1)
- 2006(1)
- 2005(2)
- 2004(2)
- 2003(6)
- 1999(2)
- 1997(2)
- 1995(1)
- 1990(2)
- 1986(2)
- 1984(3)
- 1981(3)
- 1980(2)
- 1979(1)
- 1978(6)
- 1976(1)
- 1975(25)
- 1971(28)
- 1968(4)
- 1965(27)
- 1963(1)
- 1960(3)
- 1952(3)
- 1951(1)
- 1949(16)
- 1946(15)
- 1945(1)
- 1936(1)
- 1931(3)
- 1904(1)
- 1903(1)
- 1901(1)
- 1892(1)
- 1891(1)
- 1890(1)
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.