
book
পাতাবাহার
সত্যেন সেনের পাতাবাহার বইটি ছোটদের চোখে গল্পের রঙিন জগৎ। এটি শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা ১৯টি রূপকথার মতো গল্পের এক অনন্য সংকলন। সহজ ভাষায়, কল্পনার ছোঁয়ায় এবং মানবিক বার্তায় ভরপুর এই গল্পগুলো ছোটদের ভাবতে শেখায়, স্বপ্ন দেখতে শেখায়। গ্রামীণ জীবন, প্রকৃতি এবং শিশুমনের জগৎ—সব মিলিয়ে এটি বাংলা ছোটগল্প সাহিত্যে এক উজ্জ্বল সংযোজন।
-
রোগ যেন প্রাণী জগতের, বিশেষ করে মানব জাতির জীবন কাব্যের এক মহাভিলেন। প্রতিরোধক, প্রতিষেধকের যাবতীয় ক্রিয়া-করণ অনুসরণ করার পরও এর থেকে নিস্তার তো মেলেই না অধিকন্তু টুটি চেপে সে বিনির্মাণ করে জীবন কাব্যের ট্রাজিক পরিণতি। কখনও সে রূপ ধারণ করেছে জ্বর সর্দি, কখনও বা যক্ষা, কলেরা, ক্যান্সার ইত্যাদি। কামার, কুমার, জেলে, তাঁতি, কৃষক, আমলা, কামলা, রাজন, সন্ন্যাসী, মৌলানা, যাজক যেন কিছুতেই কোন জাত-পাতের, ধর্ম-কর্মের, শ্রেণি-পেশার ধার সে ধারে না এমনই এক শক্তিধর। সে সমস্ত রোগের কারণ আজ আমাদের অনেকের কাছে অজানা না থাকলেও এ নিয়ে মানুষের মধ্যে যুগে যুগে রচিত হয়েছে বিভিন্ন ধোঁয়াশাময় গাল-গল্পের, ব্যাখ্যা নিয়ে ঘটেছে বহুমুখী দ্বন্ধ-সংঘাত। তবুও
-
গাছ পোকা খায়! কী সাংঘাতিক কাণ্ড! তবে কি উদ্ভিদজগতেও আছে মাংসাশী আর নিরামিষাশীর দল? হ্যাঁ আছে বটে। আজ আমরা সেই মাংসাশী গাছের কথা জানবো, যাদেরকে বলা হয় পতঙ্গভুক উদ্ভিদ। এগুলো সাধারণত গুল্ম জাতীয়।
এটুকু আমরা সবাই আমরা জানি, গাছ সাধারণত সবুজ পাতায় সূর্যের আলোর সাহায্যে (সালোকসংশ্লেষণ) নিজের খাবার নিজেই তৈরি করে। কিন্তু এমন কিছু গাছ আছে, যাদের শুধু এভাবে পেট ভরে না! আমাদের যেমন শুধু ভাত বা রুটি খেলে চলে না, পুষ্টির জন্য বাড়তি আরও কিছু খেতে হয়। গাছেরও ক্ষেত্রেও তাই। গাছ সূর্যের আলোর সাহায্যে শর্করা তৈরি করে। শর্করা থেকে কার্বন, অক্সিজেন আর হাইড্রোজেন পাওয়া যায়। এ ছাড়াও গাছের বেঁচে
-
রুশ দেশ ও রুশ জাতির সঙ্গে আমার কালের বাঙালীদের অনেকেরই পরিচয় করিয়েছে রুশ সাহিত্য। আর শুধু রুশিয়ার নয়, নিজেদের সঙ্গেও আমরা তাতে পরিচিত হয়েছি। আসলে পরিচিত হয়েছি মানুষের সঙ্গে, আর মানুষের জীবন-সত্যের সঙ্গে। সব সাহিত্যেরই এই ব্রত। রুশ সাহিত্যে সে ব্রত সার্থকভাবে পালন করতে পেরেছে বলেই আমরা অনুবাদে পড়া রুশ-সাহিত্যের নামেও পাগল হতাম। তাই আজও আমরা শুধু লেনিনের নামেই রুশিয়ার সম্মুখে প্রীতি ও শ্রদ্ধাভরে দাঁড়াই না, দাঁড়াই তার রুশ সাহিত্যিকদের নামেও। চেখফ তেমনি একটি নাম।
একটা প্রশ্ন তবু আছে—রুশ-জীবনের এই পরিণতির কী আভাস ছিল চেখফ-এর গল্পে নাট্যে? একথা তো জানি এবং অনুভব করতে পারি—সেদিনের রাজনৈতিক দল ও মতবাদ সম্বন্ধে চেখফ
-
প্রাচীন গ্রিক বিজ্ঞানী ও দার্শনিক লিউসিপ্পাস (আনু, খ্রি. পূ. ৪৯০-৪৫০) কে অণুবাদের আবিষ্কর্তা হিসেবে স্বীকার করা হয়।[১]তিনি ছিলেন অণুবাদের প্রধান প্রবক্তা বিজ্ঞানী ডেমোক্রিটাস (খ্রি. পূ. ৪৬০-৩৭০) এর শিক্ষক। সকালে লিউসিপ্পাসের অনুবাদের চিন্তা ততটা তাত্ত্বিক হয়ে না ওঠলে ও তাঁর অনুমান ছিল অত্যন্ত কৃতিত্বপূর্ণ। প্রকৃতপক্ষে ডেমোক্রিটাসই তাঁর পারমাণবিক প্রতীতির জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত তাঁর তত্ত্বানুযায়ী পৃথিবীর সমস্ত পদার্থ অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত।[২]তারা এত ক্ষুদ্র যে তাদের আর বিভাজন করা যায় না। এই সমস্ত কণা শাশ্বত, অপরিবর্তনযোগ্য ও ধ্বংসের অতীত। বিভিন্ন পদার্থের কণার আকার, আয়তন, অবস্থান ও অন্যান্য ধর্ম পৃথক পৃথক। এই সমস্ত কণা বিভিন্নভাবে যুক্ত হয়ে
-
গ্রীষ্মের একটা দিনে গির্জার ঘণ্টাগুলোর শোকার্ত ধ্বনির সহযোগে দুটি রমণী এইভাবে একটি গান রচনা করেছিল। আরজামাস-এর নির্জন এক রাস্তায়, সূর্যাস্তের পূর্ব মুহূর্তে, আমি যে বাড়িতে বাস করতাম তারই সামনের এক বেঞ্চিতে বসে। জুন মাসের একটা দিনের গুমোট নিস্তব্ধতার মধ্যে সারা শহর যেন ঝিমোচ্ছিল। জানলার ধারে একটা বই নিয়ে বসে আমি আমার প্রতিবেশী, গ্রামের প্রধানের পরিচারিকার সঙ্গে মোটাসোটা গোলগাল, মুখে বসন্তের দাগওয়ালা আমার রাঁধুনী উস্তিনাইয়ার মৃদু কন্ঠের কথপোকথন শুনছিলাম।
“আর কি লেখে তারা?” পুরুষালি কিন্তু অত্যন্ত নমনীয় কন্ঠে প্রশ্ন করলো সে। “নাঃ, আর কিছু নয়,” পরিচারিকাটি মৃদুকণ্ঠে, চিন্তান্বিত বিষণ্ণতার সঙ্গে টেনে টেনে উত্তর দিলো। মেয়েটির গায়ের রঙ অতটা উজ্জ্বল নয়, কৃশতনু,
-
বিশ্বের মানচিত্রে বাঙলাদেশ আজ একটি নতুন সংযোজন। সব মুক্তিকামী জাতির জন্যে একটি গৌরবোজ্জ্বল প্রতীক। আজ আমরা স্বাধীন। আমাদের জয় শুধু অস্ত্রের জয় নয়। এ জয় সত্যের, যুলুমের উপর মজলুমের অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের, পশুত্বের বিরুদ্ধে মানবতার। অন্যায়, অত্যাচার আর উৎপীড়নের বিরুদ্ধে ন্যায়, আচার এবং সর্বোপরি মানুষের অধিকারকে প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে যারা যারা সদারত, তাদের জন্যে আমাদের এ বিজয় হয়ে থাকবে সুমহান প্রেরণার উৎস।
শান্তিপ্রিয় বাঙ্গালীর অলসতাকে ব্যঙ্গ করেই বোধ হয় কোন এক কবি বলেছিলেন —
বাঙ্গালী মানুষ যদি প্রেত কারে কয়,যত দাও লাথি, ঝাটা তত সে সয়।
বাঙালীর এ নিরবিচ্ছিন্ন শান্তি প্রিয়তার সুযোগে পশ্চিমা শাসকবর্গ তাদের উপর সুদীর্ঘ চব্বিশ বছর একটানা শোষণ
-
খানিকক্ষণ চুপ করে থাকলেন তিনি। তারপর ধীরে ধীরে স্মৃতি উদ্বেলিত হয়ে উঠলেন। পেছনের ফেলে আসা দিনগুলোর মাঝে হারিয়ে যেতে চাইছিলেন তিনি। ১৯৫৩ সালের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সেই উত্তপ্ত দিনগুলোতে ডিসেম্বর আর জানুয়ারীর শীতার্ত রাতগুলোতে। যখন জেলের একটি কামরায় বসে দারুন এক অস্থিরতার শিকার হয়ে সমস্ত মন দিয়ে ছোট্ট একটি খাতায় লিখছিলেন ‘কবর’ নাটিকাটি। বিষয় বস্তুর নির্বাচনে, আঙ্গিকের নতুনত্বে দৃশ্যকল্প নির্মাণে, সব দিক থেকেই যা অভিনবত্বের স্বাক্ষর বহন করছে। তাই আজও ‘কবর’ নাটিকাটি এত প্রিয়।
মুনীর চৌধুরী তখন জেলে। ভাষা আন্দোলনে গ্রেফতার হয়েছেন তিনি অনেকের সাথে রনেশ দাশগুপ্তও তাদের মধ্যে ছিলেন।
“রনেশদাই গোপনে চিঠি লিখেছিলেন আমাকে। সামনে একুশে ফেব্রুয়ারী। একটা নাটক
-
সম্পর্ক মিলাইয়া দেখিতে গেলে বনমালী এবং হিমাংশুমালী উভয়ে মামাতো পিসতুতো ভাই; সেও অনেক হিসাব করিয়া দেখিলে তবে মেলে। কিন্তু ইহাদের দুই পরিবার বহুকাল হইতে প্রতিবেশী, মাঝে কেবল একটা বাগানের ব্যবধান, এইজন্য ইহাদের সম্পর্ক নিতান্ত নিকট না হইলেও ঘনিষ্ঠতার অভাব নাই।
বনমালী হিমাংশুর চেয়ে অনেক বড়ো। হিমাংশুর যখন দন্ত এবং বাক্যস্ফূর্তি হয় নাই তখন বনমালী তাহাকে কোলে করিয়া এই বাগানে সকালে সন্ধ্যায় হাওয়া খাওয়াইয়াছে, খেলা করিয়াছে, কান্না থামাইয়াছে, ঘুম পাড়াইয়াছে এবং শিশুর মনোরঞ্জন করিবার জন্য পরিণতবুদ্ধি বয়স্ক লোকদিগকে সবেগে শিরশ্চালন, তারস্বরে প্রলাপভাষণ প্রভৃতি যে-সকল বয়সানুচিত চাপল্য এবং উৎকট উদ্যম প্রকাশ করিতে হয়, বনমালী তাহাও করিতে ত্রুটি করে নাই।
বনমালী লেখাপড়া বড়ো-একটা
-
প্রথম পরিচ্ছেদ
স্বর্গ ও মর্তের মাঝখানে একটা অনির্দেশ্য অরাজক স্থান আছে যেখানে ত্রিশঙ্কু রাজা ভাসিয়া বেড়াইতেছেন, যেখানে আকাশকুসুমের অজস্র আবাদ হইয়া থাকে। সেই বায়ুদুর্গবেষ্টিত মহাদেশের নাম ‘হইলে-হইতে-পারিত’। যাঁহারা মহৎ কার্য করিয়া অমরতা লাভ করিয়াছেন তাঁহারা ধন্য হইয়াছেন, যাঁহারা সামান্য ক্ষমতা লইয়া সাধারণ মানবের মধ্যে সাধারণভাবে সংসারের প্রাত্যহিক কর্তব্যসাধনে সহায়তা করিতেছেন তাঁহারাও ধন্য; কিন্তু যাঁহারা অদৃষ্টের ভ্রমক্রমে হঠাৎ দুয়ের মাঝখানে পড়িয়াছেন তাঁহাদের আর কোনো উপায় নাই। তাঁহারা একটা কিছু হইলে হইতে পারিতেন কিন্তু সেই কারণেই তাঁহাদের পক্ষে কিছু-একটা হওয়া সর্বাপেক্ষা অসম্ভব।
আমাদের অনাথবন্ধু সেই মধ্যদেশবিলম্বিত বিধিবিড়ম্বিত যুবক। সকলেরই বিশ্বাস, তিনি ইচ্ছা করিলে সকল বিষয়েই কৃতকার্য হইতে পারিতেন। কিন্তু কোনো কালে তিনি
-
আইনস্টাইন-রবীন্দ্রনাথ সংলাপ একটি বহুল আলোচিত বিষয়। সে সম্পর্কে কৌতুহল থাকাটা খুবই স্বাভাবিক। দুজনেই বিশ্ব ইতিহাস বিখ্যাত। একজন ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক আরেকজন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সাহিত্য প্রতিভার অন্যতম। বয়েসের দিক দিয়ে রবীন্দ্রনাথ বড়। আইনস্টাইনের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের সম্ভবত কয়েকবার দেখা হয়েছিল। দুইবারের সাক্ষাৎ ও কথোপকথন রেকর্ড করা হয়েছিল। টেপ রেকর্ডে নয়। দোভাষী দিমিত্রি মারিয়ানফ যেভাবে লিখে রেখেছিলেন, সেইভাবেই তা প্রকাশিত হয়েছিল। প্রথমবার ১৯৩০ সালের ১৪ জুলাই বার্লিনের উপকণ্ঠে কাপুথে। পরেরবার একই বৎসর ১৯ আগস্ট বার্লিনে। দুইবারই রবীন্দ্রনাথ ছিলেন বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের অতিথি। আইনস্টাইন বলেছেন জার্মান ভাষায়, রবীন্দ্রনাথ ইংরেজিতে। প্রথমবারের সংলাপ, যা দোভাষী রেকর্ড করেছিলেন তাই-ই ছাপা হয়েছিল একই বৎসরে আগস্ট মাসে নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকায়।
-
আইনস্টাইন-রবীন্দ্রনাথ প্রসঙ্গ নিয়ে আজ কিছু আলোচনা করব। আইনস্টাইন ছিলেন বিশ্ববিশ্রুত বিজ্ঞানবিদ আর রবীন্দ্রনাথ ছিলেন বিশ্বকবি, শিল্পী ও দার্শনিক। এই দুই মহামনীষীর মধ্যে কোথায় কতটুকু মিল ও পার্থক্য তা এই আলোচনা প্রসঙ্গে অনেকটা বোঝা যাবে।
বৈজ্ঞানিক খ্যাতির জন্যই যে রবীন্দ্রনাথ আইনস্টাইনের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিলেন তা নয়। আইনস্টাইন বৈজ্ঞানিক অপেক্ষা আরও বড়-কিছু ছিলেন, যার জন্যে তাঁকে বিশ্বের মানুষ বলে বিশ্ববাসী স্বীকার করে শ্রদ্ধা জানিয়েছিল। বিজ্ঞানজগতে তাঁর অবদানের তুলনা নেই—এ কথা যেমন সত্য, তাঁর বিশ্বমানবতা ও মানবপ্রীতি পৃথিবীর ইতিহাসে তাঁকে সমুচ্চ স্থান দিয়েছে—এ কথাও তেমনি সত্য। বিশ্বমানবতার আদর্শে অনুপ্রাণিত হলেও আইনস্টাইন ছিলেন জাতীয়তাবাদী। এইখানেই রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে আইনস্টাইনের 'আশ্চর্য মিল। স্বজাতি ও স্বদেশকে স্বীকার
-
অনেকদিন আগের কথা। ময়মনসিংহের জমিদার বাড়ির পেছনে এক অচিন বৃক্ষে আচমকা চোখ আটকে যায়। বৃক্ষের প্রতি আমার ছোটবেলা থেকেই ভীষণ আগ্রহ। বাবার সরকারি চাকরিসূত্রে আমরা যখন কুষ্টিয়া ছিলাম, তখন (স্কুল থেকে কলেজ পর্যন্ত) আমার সংগ্রহে প্রায় দেড়শ’ প্রজাতির সৌখিন গাছ ছিল। কুষ্টিয়া থেকে গ্রামের বাড়ি জামালপুর স্থানান্তরিত হতে তখন অনেক গাছ অনিচ্ছাসত্ত্বেও বিসর্জন দিতে হয়েছে।
এরপর আনন্দমোহন কলেজে অনার্স পড়তে যাওয়া। সেখানেও উদ্ভিদ থেকে নিষ্কৃতি পেলাম না। যদিও ইচ্ছে ছিল পদার্থবিদ্যায় পড়বো, কিন্তু মামার অনুরোধে ঢেঁকি গিলতে গিয়ে হলো বিপত্তি—অগত্যা মুখস্থবিদ্যার সঙ্গে ৬ বছর কাটাতে হলো। মুখস্থকরণে আমার ছিল বড্ডবেশি দুর্বলতা। পরিণামে ফলাফল তথৈবচ। যাহোক শুরু করি। এই লেখাটি উদ্ভিদবিদ্যার
Catagory
Tags
- অতিপ্রাকৃত
- অনুপ্রেরণামূলক
- অনুবাদ
- অপরাধ
- অভিধান
- অভ্যুত্থান
- অর্থনীতি
- অলিম্পিক
- অস্ট্রেলিয়া
- অস্ত্র
- আইন
- আইনশাস্ত্র
- আইনস্টাইন
- আত্মউন্নয়ন
- আত্মজীবনী
- আদিবাসী
- আধ্যাত্মিকতা
- আন্দোলন
- আফ্রিকা
- আর্টিস্ট
- আলোচনা
- ইউরোপ
- ইসলাম
- উত্তর আমেরিকা
- উদ্ভাবন
- উদ্ভিদ
- উদ্ভিদবিদ্যা
- উদ্যানচর্চা
- উপকথা
- উপন্যাস
- উপন্যাসিকা
- উৎসব
- এশিয়া
- ওয়ার্ল্ড কাপ
- ওষুধ
- কড়চা
- কথোপকথন
- কবিতা
- কমিক
- কলকাতা
- কল্পকাহিনী
- কল্পবিজ্ঞান
- কারুশিল্প
- কিশোর
- কৃষি
- ক্রিকেট
- খাদ্য
- খুলনা
- খেলা
- খ্রিষ্টান
- গণতন্ত্র
- গণযোগাযোগ
- গণহত্যা
- গণিতশাস্ত্র
- গদ্য
- গদ্যকাব্য
- গবেষণা
- গৃহসজ্জা
- গোয়েন্দা
- গ্যাজেট
- গ্রন্থপঞ্জি
- চট্টগ্রাম
- চলচ্চিত্র
- চিঠি
- চিত্রকলা
- চিরায়ত
- চীন
- ছড়া
- ছাত্র আন্দোলন
- ছোটগল্প
- জলবায়ু
- জাতীয়
- জাতীয়তাবাদ
- জাপান
- জার্মানি
- জীবনী
- জীববিজ্ঞান
- জ্যোতির্বিদ্যা
- ঢাকা
- তথ্যসূত্র
- দর্শন
- দাঙ্গা
- দুর্ভিক্ষ
- দুঃসাহসিক
- ধর্ম
- নজরুল
- নদী
- নাটক
- নাট্যশালা
- নারী
- নারীবাদী
- নির্বাচন
- নৃত্য
- পদার্থবিদ্যা
- পরিবেশ
- পশ্চিমবঙ্গ
- পাকিস্তান
- পাখি
- পুঁজিবাদ
- পৌরাণিক
- প্রতিবেশ
- প্রযুক্তি
- প্রহসন
- প্রাণিবিদ্যা
- ফিচার
- ফিনান্স
- ফুটবল
- ফ্যাসিবাদ
- ফ্রান্স
- বই
- বইমেলা
- বরিশাল
- বাজেট
- বাংলা
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞানী
- বিনোদন
- বিপ্লব
- বিবর্তন
- বিয়োগান্তক
- বিশ্ববিদ্যালয়
- বিশ্লেষণ
- বৌদ্ধ
- ব্যাঙ্গাত্মক
- ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন
- ভারত
- ভাষণ
- ভাষা
- ভূগোল
- ভৌতিক
- মধ্যপ্রাচ্য
- মনোবিজ্ঞান
- ময়মনসিংহ
- মহাকাশ
- মহাবিশ্বতত্ত্ব
- মানসিক স্বাস্থ্য
- মার্কসবাদ
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুদ্রণ ও প্রকাশনা
- যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুদ্ধ
- রংপুর
- রবীন্দ্রনাথ
- রমন্যাস
- রম্যরচনা
- রসায়ন
- রহস্য
- রাজশাহী
- রান্নাবান্না
- রাশিয়া
- রূপকথা
- রূপচর্চা
- রেসিপি
- রোজনামচা
- রোমাঞ্চ
- লেখক
- লোককাহিনী
- ল্যাটিন আমেরিকা
- শিল্পকলা
- শিশুতোষ
- শৈলী
- সংঘর্ষ
- সঙ্গীত
- সংবাদ
- সমসাময়িক
- সমাজ
- সমাজতন্ত্র
- সমান্তরাল বিশ্ব
- সম্পাদকীয়
- সরকার
- সাংবাদিকতা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
- সাম্যবাদ
- সাম্রাজ্যবাদ
- সিলেট
- সুপারহিরো
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
- স্থাপত্য
- স্মৃতিকথা
- হিন্দু
Archives
- 2025(75)
- 2024(242)
- 2019(4)
- 2018(1)
- 2017(1)
- 2016(8)
- 2015(7)
- 2014(2)
- 2012(1)
- 2011(1)
- 2010(1)
- 2009(1)
- 2006(1)
- 2005(2)
- 2004(2)
- 2003(6)
- 1999(2)
- 1997(2)
- 1995(1)
- 1990(2)
- 1986(2)
- 1984(3)
- 1981(3)
- 1980(2)
- 1979(1)
- 1978(6)
- 1976(1)
- 1975(25)
- 1971(28)
- 1968(4)
- 1965(12)
- 1963(1)
- 1960(3)
- 1952(3)
- 1951(1)
- 1949(16)
- 1946(15)
- 1945(1)
- 1936(1)
- 1931(3)
- 1904(1)
- 1903(1)
- 1901(1)
- 1892(1)
- 1891(1)
- 1890(1)
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.