বই
পাতাবাহার
সত্যেন সেনের পাতাবাহার বইটি ছোটদের চোখে গল্পের রঙিন জগৎ। এটি শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা ১৯টি রূপকথার মতো গল্পের এক অনন্য সংকলন। সহজ ভাষায়, কল্পনার ছোঁয়ায় এবং মানবিক বার্তায় ভরপুর এই গল্পগুলো ছোটদের ভাবতে শেখায়, স্বপ্ন দেখতে শেখায়। গ্রামীণ জীবন, প্রকৃতি এবং শিশুমনের জগৎ—সব মিলিয়ে এটি বাংলা ছোটগল্প সাহিত্যে এক উজ্জ্বল সংযোজন।
-
শেয়ালনী, ও শেয়ালনী, আঃ হা, কোথায় গেলে তুমি? শেয়াল গর্তে ঢুকেই হাঁকাহাঁকি ডাকাডাকি শুরু করে দিয়েছে।
শেয়ালনী তার ছানাগুলোকে আদর করছিল। শেয়ালের এত হাঁকডাক শুনে আর বসে থাকতে পারল না। ওদের কোনো রকমে ঠেলে-ঠুলে সরিয়ে দিয়ে ব্যস্ত-সমস্ত হয়ে ছুটে এলো। কিন্তু সব চেয়ে ছোটটা হাড়ে হাড়ে বজ্জাত, নাছোড়বান্দা। সে মায়ের ঘাড়ে শক্ত করে কামড়ে ধরে ঝুলতে ঝুলতে আর হেঁচড়াতে হেঁচড়াতে চলে এলো।
মা বাচ্চাটার দিকে হাসি হাসি মুখে তাকিয়ে বলল, দেখেছ, পাজির কাণ্ডটা।
শেয়াল বলল, ব্যাটা এক নম্বরের বদমাইশ হবে।
হ্যাঁ, বাপের মতোই হবে। কিন্তু আমাকে অমন করে ডাকছিলে কেন গো তুমি? হয়েছে কি? শেয়ালনী জিগ্যেস করল।
মা-বাপের মন! বাচ্চাটাকে
-
এক বাঘ। বাঘ কি বাঘ, প্রকাণ্ড বড় বাঘ। এত বড় বাঘ কেউ কোনোদিন দেখে নি। তার চোখ দুটো, ও বাবা! তাঁর দাঁতগুলো, ওরে মা! দেখলে পরে জন্তু জানোয়ার ভয়ে আর কেউ নড়তে চড়তে পারে না। আর তখন বাঘ তাদের ঘাড় ভেঙ্গে খায়।
বনের যত প্রাণী সবাই তার ভয়ে থর থর করে কাঁপে। কোনো সংসারে সুখ নেই। বাচ্চা হরিণের মা-টা ডোবার ধারে জল খেতে গিয়েছিল। খুব তেষ্টা পেয়েছিল কিনা, চারদিকে তাকাবার মতো আর ফুরসত ছিল না। গলাটাকে লম্বা করে দিয়ে চক চক করে জল খাচ্ছিল। ঘুটঘুটে অন্ধকার রাত্রি, আড়ালে আড়ালে কত কিছু থাকে, সব কিছু তো দেখা যায় না। সে কি
-
রাত্রি বাজে নটা। ডাক্তারবাবু তাঁর ডাক্তারখানায় বসে আছেন। মেজাজটা বিশেষ ভালো নয়। সেই কখন থেকে বসে আছেন, একটা রোগীও আসে না। আজ হলো কি? দেশে রোগ-শোক সব দূর হয়ে গেল নাকি?
অবশেষে একজন দেখা দিল। ডাক্তারবাবু একটু তাজা হয়ে উঠে বসলেন। কিন্তু সে লোক যখন ঘরে এসে ঢুকল, তাকে দেখেই ডাক্তারবাবু মনটা বিগড়ে গেল। লোক নয়, মেয়েলোক—ও পাড়ার কেলোর মা। গরীবের বেহন্দ। একটা পয়সা দেবার ক্ষমতা নেই।
কেলোর মা ঘরে ঢুকেই একেবারে কেঁদে পড়ল, ডাক্তারবাবু গো, আমার কেলোর জ্বর যে কেরমেই বেড়ে চলেছে। কেমন-যে করছে, ডাকলে সাড়া দেয় না। আপনি একবার চলো।
ডাক্তারবাবু মুখ খিঁচিয়ে উঠলেন। এঃ একটা পয়সা দেবার
-
এক বন। সেই বনের ধারে ঘর বেঁধে কাঠুরে আর তার বউ বাস করে। ওদের ছেলেপুলে নেই। দুই জনকে নিয়েই সংসার।
কাঠুরে রোজ সকালে বনে গিয়ে কাঠ কাটে। তারপর কাঠের আঁটি বেঁধে নিয়ে বাজারে যায় বিক্রি করতে। বিক্রি করে যা পায়, তাই দিয়ে চাল-ডাল-তেল-নুন আর যা যা লাগবে সব কিনে নিয়ে আসে। এইভাবে সুখে-দুঃখে দিন যায়।
অগ্রহায়ণ মাসের শেষভাগে বেশ শীত পড়ে গেছে। কাঠুরের পিঠে খাবার কথা মনে পড়ে গেল। বউকে ডেকে বলল, বউ, বউ অনেকদিন পিঠে খাই না। আজ পিঠে বানাও। বউ বলল, ভালো কথাই বলেছ। পিঠে খাবার এই তো সময়। কিন্তু পিঠে যে বানাব, ঘরে-যে কিছুই নেই। পিঠে বানাবার
-
বাতাস ছুটে যাচ্ছিল বোঁ বোঁ বোঁ শন্ শন্ শন্—
খুকু বলল, বাতাস ও বাতাস, দাঁড়াও দাঁড়াও, আমি তোমার সঙ্গে যাব।
বাতাস বলল, উহু, আমার একটুও দাঁড়াবার সময় নেই, আমার কত কাজ।
কি তোমার এত কাজ, বল না।
কি কাজ? কাজের কি আর অন্ত আছে? ঐ-যে মেঘগুলো দেখছ না—সাদা সাদা মেঘগুলো? আমি ওদের বয়ে নিয়ে যাব, অনেক অনেক দূরের দেশে।
কেন, ওদের নিয়ে যাবে কেন? ওরা কি করবে? কোন দূরের দেশে গো?
অনেক দূরের দেশে যেখানে বিষ্টি হয় না, ঘাস গজায় না, ফসল ফলে না, ফুল ফোটে না, আয় বিষ্টি আয় বিষ্টি বলে সবাই আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে—ওরা যাবে সেই দেশে।
-
পিঠোপিঠি দুটি ভাই। লোকে বলে রাম আর লক্ষ্মণ। আজকালকার দিনে এমন নাকি দেখা যায় না। যেখানে যাবে দুটিতে এক সঙ্গে যাবে, যাই করবে দুজনে এক সঙ্গে মিলে করবে। একজনকে ছেড়ে আর একজন একদণ্ড থাকতে পারে না। যে দেখে সেই বলে, নাঃ, সেই রাম-লক্ষ্মণই যেন ফিরে এসেছে।
ঘরে ঘরেই ওদের নিয়ে কথা। সবাই নিজের ছেলেমেয়েদের কাছে ওদের তুলনা দিয়ে বলে, দেখ তো, রাম-লক্ষ্মণ, কি সুন্দর দুটি ভাই। আর তোরা এমন? ওদের বাপ মা’র দেওয়া নামটা পেছনে পড়ে রইল। লোকের মুখে মুখে রাম-লক্ষ্মণ নাম ক্রমে চালু হয়ে গেল। ওদেরও শুনে শুনে অভ্যাস হয়ে গেছে। রাম-লক্ষ্মণ বলে ডাকলে ওরা সাড়া দেয়।
কিন্তু গ্রামের
-
মাছের রাজা বোয়াল। রাজার মতো রাজা। যেমন নাম তেমন কাম। নদীর যত মাছ সব তার প্রজা। তার কথায় ওঠে বসে।
এহেন রাজা রাঘব বোয়াল, তার মা গেল মারা। মা থাকলে মরবেই। যার মা নেই, একমাত্র তারই মা মরে না। সবাই এই বলে রাজাকে সান্ত্বনা দিল। রাজা বললেন, মায়ের শ্রাদ্ধে এমন খাওয়া খাওয়াও, যা কেউ জন্মে দেখে নি। আমি রাজা, আমার কাছে বড়-ছোট ধনী-গরীব ভেদ নেই। আমি সবাইকে নেমন্তন্ন দেব। রাজ্যের এক দিক থেকে আর এক দিক পর্যন্ত ঢোল পড়ল।
শোন শোন মৎস্যগণ, করি নিবেদন—
রাজ-জননীর হইল পরলোক গমন (ঢ্যান্ ঢ্যান্ ঢ্যান্)
তার স্বর্গ কামনায় ভোজন উৎসব (ঢ্যান্ ঢ্যান্)
বড় ছোট
-
মুরগী তার বাচ্চাকে ডেকে বলল, এই ছোঁড়া, অমন করে খোঁড়াচ্ছিস কেন রে?
বাচ্চা বলল, একটা কাঁটা ফুটেছে মা।
কেন, দেখে পথ হাঁটতে পার না। কেবল দস্যিপনা!
হ্যাঁ, দস্যিপনা! কাঁটাগুলো কেমন করে চোরের মতন লুকিয়ে থাকে, আর দেখ না দেখ, কুটস করে ফুটে বসে। ওদের দেখা যায় নাকি? বাচ্চা নাকী সুরে বলল।
না, দেখা যায় না! কই, আমাদের পায়ে তো ফোটে না।
বাচ্চা এবার সুযোগ পেয়ে মাকে চেপে ধরল, তোমাকে ক’দিন বলেছি মা, আমি চোখে ভালো দেখতে পাই না, আমাকে একটা চশমা এনে দাও। তা তুমি কিছুতেই দেবে না।
আহা-হা, কি কথার ছিরি! মুরগীরা আবার চশমা পরে কোনো দিন?
তবে ওরা
-
মানুষ থাকে মাটির উপর—ঘরে কি দালানে। আর পাখিরা থাকে গাছের উপর। এইটাই নিয়ম। শুধু এখন বলে নয়, চিরকালই এই নিয়ম চলে আসছে। তবু মানুষের বাচ্চা হয়েও ওরা দুই ভাই গাছের আগায় বাসা বাঁধল। যে দেখে সে-ই হাসে। এমন কাণ্ড কেউ কোনোদিন দেখেছে?
দুটি ভাই—বলটু আর পলটু। ওদের নিত্যি নতুন খেলা। এ সব খেলার নামও কোনো দিন কেউ শোনে নি। কে-যে ওদের মাথায় এ সব বুদ্ধি যোগায় কে জানে! খুঁজে খুঁজে শেষে দক্ষিণ দিকের চালতে গাছটাকে ওরা বাছাই করল। এই গাছের মাথায় মাচা বাঁধতে হবে। যেমন কথা তেমনি কাজ। সঙ্গে সঙ্গেই কাজ শুরু হলে গেল। গাছের একেবারে মাথার দিকে তিনটে ডাল
-
সবাই এক রকম জিনিস ভালোবাসে না। এক একজনের এক এক রকম পছন্দ। কেউ ভালোবাসে মিষ্টি, কেউ টক, কেউ নোনতা, কেউ ঝাল, এমন কি এমন লোকও আছে যারা তেতো খেতে ভালোবাসে।
টেপী ভালোবাসে কাঁচা চাল খেতে। ভাত দাও, ডাল দাও, তরকারী দাও, মাছ-মাংস দাও, পিঠে পায়েস দাও, কোনটাতেই আপত্তি নেই, সবই সে খাবে। কিন্তু কাঁচা চাল খেতে তার যত আনন্দ এমন আনন্দ আর কিছুতে নেই। টেপী কে? মুকুলদের বাড়ির কুকুরটা। মুকুলের কাকা ওকে রাস্তা থেকে কুড়িয়ে নিয়ে এসেছিল। তখন ছিল এইটুকুন বাচ্চা। শুধু হাড্ডি আর চামড়া। অমন কুকুর কেউ আদর করে পোষে না। কিন্তু মুকুলের কাকার কেমন যেন মায়া বসে গেল।
-
চোর গেল রাজবাড়িতে চুরি করতে। কিন্তু রাজবাড়িতে চুরি করা—সে কি আর চাট্টিখানি কথা? পাহারাওয়ালাগুলো সারারাত জেগে জেগে পাহারা দেয়। একটু পায়ের শব্দ কি খচর মচর শুনলে আর কি রক্ষা আছে! অমনি বাজখাই গলায় হেকে ওঠে—কৌন হ্যায় রে? ওরে বাপরে বাপ, সে কি গাল, শুনলে পরে পেটের পিলে চমকে ওঠে।
আচ্ছা, এমন করলে চুরি করা যায়? চোর এদিকে যায়, ওদিকে যায়, উঁকি মেরে দেখে, উঁহুঃ, কোথাও একটু ফাঁক নেই। ভীমের মতো পালোয়ান সব লাঠি বাগিয়ে বসে আছে। একটু টের পেলেই পিটিয়ে ময়দা বানিয়ে ছাড়বে। নাঃ, এখানে চুরি করা যাবে না। চোর মনের দুঃখে রাজবাড়ি থেকে প্রাণ নিয়ে পালিয়ে এলো।
রাজবাড়ী থেকে
-
বাঘ বলল, হালুম!
তার মানে? তার মানে আমার খিদে পেয়েছে, আমি খাব।
সেই ডাক শুনে সারা বনের পশু-পাখি চমকে উঠল। ওরে বাপরে বাপ, এক একটা ডাক ছাড়ে আর সারাটা বন যেন কাঁপতে থাকে থর থর করে। পশুরা হাঁকাহাঁকি ডাকাডাকি শুরু করে দিল—পালা, পালা, পালা!
একটা লম্বা ঘুম ঘুমিয়ে নিয়ে সন্ধ্যার পর গা মোড়ামুড়ি দিয়ে উঠে বসেছে বাঘ।
পেটে এখন খিদেয় আগুন জ্বলে উঠেছে। তাই বাঘ বলল,—হালুম! তার মানে আমার খিদে পেয়েছে, আমি খাব।
ঠিক এমনি সময় শেয়ালও বেরিয়েছে খাবারের খোঁজে। পড় তো পড় একে বারে বাঘের মুখোমুখি পড়ে গেল। অবশ্য বাঘ আর শেয়াল মামা-ভাগ্নে! মামা কি আর ভাগনেকে খাবে? কিন্তু
Catagory
Tags
- অতিপ্রাকৃত
- অনুপ্রেরণামূলক
- অনুবাদ
- অপরাধ
- অভিধান
- অভ্যুত্থান
- অর্থনীতি
- অলিম্পিক
- অস্ট্রেলিয়া
- অস্ত্র
- আইন
- আইনশাস্ত্র
- আইনস্টাইন
- আত্মউন্নয়ন
- আত্মজীবনী
- আদিবাসী
- আধ্যাত্মিকতা
- আন্দোলন
- আফ্রিকা
- আর্টিস্ট
- আলোচনা
- ইউরোপ
- ইংরেজি
- ইসলাম
- উত্তর আমেরিকা
- উদ্ভাবন
- উদ্ভিদ
- উদ্ভিদবিদ্যা
- উদ্যানচর্চা
- উপকথা
- উপন্যাস
- উপন্যাসিকা
- উৎসব
- এশিয়া
- ওয়ার্ল্ড কাপ
- ওষুধ
- কড়চা
- কথোপকথন
- কবিতা
- কমিক
- কলকাতা
- কল্পকাহিনী
- কল্পবিজ্ঞান
- কারুশিল্প
- কিশোর
- কৃষি
- ক্রিকেট
- খাদ্য
- খুলনা
- খেলা
- খ্রিষ্টান
- গণতন্ত্র
- গণযোগাযোগ
- গণহত্যা
- গণিতশাস্ত্র
- গদ্য
- গদ্যকাব্য
- গবেষণা
- গৃহসজ্জা
- গোয়েন্দা
- গ্যাজেট
- গ্রন্থপঞ্জি
- ঘুমপাড়ানি গল্প
- চট্টগ্রাম
- চলচ্চিত্র
- চিঠি
- চিত্রকলা
- চিরায়ত
- চীন
- ছড়া
- ছাত্র আন্দোলন
- ছোটগল্প
- জলবায়ু
- জাতীয়
- জাতীয়তাবাদ
- জাপান
- জার্মানি
- জীবনী
- জীববিজ্ঞান
- জ্যোতির্বিদ্যা
- ঢাকা
- তথ্যসূত্র
- দর্শন
- দাঙ্গা
- দুর্ভিক্ষ
- দুঃসাহসিক
- ধর্ম
- নজরুল
- নদী
- নাটক
- নাট্যশালা
- নারী
- নারীবাদী
- নির্বাচন
- নৃত্য
- পদার্থবিদ্যা
- পরিবেশ
- পশ্চিমবঙ্গ
- পাকিস্তান
- পাখি
- পুঁজিবাদ
- পৌরাণিক
- প্রতিবেশ
- প্রতিস্বর
- প্রযুক্তি
- প্রহসন
- প্রাচীন
- প্রাণিবিদ্যা
- ফিচার
- ফিনান্স
- ফুটবল
- ফ্যাসিবাদ
- ফ্রান্স
- বই
- বইমেলা
- বরিশাল
- বাজেট
- বাংলা
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞানী
- বিনোদন
- বিপ্লব
- বিবর্তন
- বিয়োগান্তক
- বিশ্ববিদ্যালয়
- বিশ্লেষণ
- বৌদ্ধ
- ব্যাঙ্গাত্মক
- ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন
- ভারত
- ভাষণ
- ভাষা
- ভূগোল
- ভৌতিক
- মধ্যপ্রাচ্য
- মনোবিজ্ঞান
- ময়মনসিংহ
- মহাকাশ
- মহাবিশ্বতত্ত্ব
- মানসিক স্বাস্থ্য
- মার্কসবাদ
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুদ্রণ ও প্রকাশনা
- যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুদ্ধ
- রংপুর
- রবীন্দ্রনাথ
- রমন্যাস
- রম্যরচনা
- রসায়ন
- রহস্য
- রাজশাহী
- রান্নাবান্না
- রাশিয়া
- রূপকথা
- রূপচর্চা
- রেসিপি
- রোজনামচা
- রোমাঞ্চ
- লেখক
- লোককাহানি
- লোককাহিনী
- ল্যাটিন আমেরিকা
- শিল্পকলা
- শিশুতোষ
- শৈলী
- সংঘর্ষ
- সঙ্গীত
- সংবাদ
- সমসাময়িক
- সমাজ
- সমাজতন্ত্র
- সমান্তরাল বিশ্ব
- সমালোচনা
- সম্পাদকীয়
- সরকার
- সাংবাদিকতা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
- সাম্যবাদ
- সাম্রাজ্যবাদ
- সিলেট
- সুপারহিরো
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
- স্থাপত্য
- স্মৃতিকথা
- হিন্দু
Archives
- ২০২৫(১৩৮)
- ২০২৪(২২৬)
- ২০২০(২৯)
- ২০১৯(৫)
- ২০১৮(৩)
- ২০১৭(১৩)
- ২০১৬(৮)
- ২০১৫(৭)
- ২০১৪(২)
- ২০১২(১)
- ২০১১(১)
- ২০১০(১)
- ২০০৯(১)
- ২০০৬(১)
- ২০০৫(২)
- ২০০৪(২)
- ২০০৩(৬)
- ২০০০(২)
- ১৯৯৯(২)
- ১৯৯৮(৫)
- ১৯৯৭(৪)
- ১৯৯৬(২)
- ১৯৯৫(১)
- ১৯৯০(২)
- ১৯৮৯(২৫)
- ১৯৮৬(৩৪)
- ১৯৮৪(২৩)
- ১৯৮১(৩)
- ১৯৮০(৩)
- ১৯৭৯(৫)
- ১৯৭৮(১৭)
- ১৯৭৬(১৮)
- ১৯৭৫(২৬)
- ১৯৭৪(১)
- ১৯৭৩(১)
- ১৯৭২(৫)
- ১৯৭১(৫৪)
- ১৯৭০(১৩)
- ১৯৬৯(৮)
- ১৯৬৮(১১)
- ১৯৬৬(৪)
- ১৯৬৫(২৭)
- ১৯৬৩(১)
- ১৯৬০(১৫)
- ১৯৫৯(৩)
- ১৯৫৭(৭)
- ১৯৫৬(৪)
- ১৯৫৪(৩)
- ১৯৫২(৪)
- ১৯৫১(১৫)
- ১৯৪৯(১৭)
- ১৯৪৬(২২)
- ১৯৪৫(১)
- ১৯৪৪(১)
- ১৯৩৭(২)
- ১৯৩৬(১)
- ১৯৩১(৩)
- ১৯০৪(১)
- ১৯০৩(২)
- ১৯০১(১)
- ১৮৯২(১)
- ১৮৯১(১)
- ১৮৯০(১)
- (৮৮)
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.