
book
পাতাবাহার
সত্যেন সেনের পাতাবাহার বইটি ছোটদের চোখে গল্পের রঙিন জগৎ। এটি শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা ১৯টি রূপকথার মতো গল্পের এক অনন্য সংকলন। সহজ ভাষায়, কল্পনার ছোঁয়ায় এবং মানবিক বার্তায় ভরপুর এই গল্পগুলো ছোটদের ভাবতে শেখায়, স্বপ্ন দেখতে শেখায়। গ্রামীণ জীবন, প্রকৃতি এবং শিশুমনের জগৎ—সব মিলিয়ে এটি বাংলা ছোটগল্প সাহিত্যে এক উজ্জ্বল সংযোজন।
-
সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে নিরবছিন্ন সংগ্রাম আমাদের দেশের বাম ও গণতান্ত্রিক শক্তিগুলির সামনে অন্যতম প্রধান কর্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংগ্রাম নিছক নেতিবাচক নয়। হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের জনগণকে উভয় ধরনের সাম্প্রদায়িকতার প্রভাব মুক্ত করে গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্রের সংগ্রামে সচেতনভাবে অংশগ্রহণের জন্য উদ্বুদ্ধ করে ভুগতে হবে। এই প্রসঙ্গে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে মৌলানা আবুল কালাম আজাদের মতন ব্যক্তিত্ব যে ভূমিকা পালন করেছেন তা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। যাঁরা হিন্দু ও মুসলিম দুই ধরনের সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে অবিচলভাবে লড়াই করেছেন এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে সব মানুষ তাদের অসাম্প্রদায়িক, দেশপ্রেমিক দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে মুসলিম সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে বলিষ্ঠভাবে দাঁড়িয়েছিলেন তাদের মধ্যে আবুল কালাম আজাদের স্থান প্রথম সারিতে। দুঃখের বিষয়, এই
-
যেদিন মহাকাশ যুগের শুরু হয়েছে, বিশেষতঃ যেদিন মানুষ মহাশূন্যে পদচারণা করেছে, সেদিন থেকেই আমরা যে-পৃথিবীতে বাস করি সেই পৃথিবী সম্পর্কে 'আমাদের ধ্যান-ধারণা চূড়ান্তভাবে বদলে গেছে। ইতিহাসে এই সর্বপ্রথম, মানুষ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ উভয় অর্থেই পৃথিবী এবং বিশ্বের ঘটনাবলী সম্পর্কে একটা ব্যাপক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের অবস্থায় পৌঁছেছে ৷
এই ধরণের দৃষ্টিভঙ্গি মানুষের জীবন, পৃথিবী সম্পর্কে তাদের জ্ঞান এবং তাদের নিজেদের সম্পর্কেও অনেক কিছুই প্রকাশ করে। নিজস্ব বিমান থেকে পৃথিবী পর্যবেক্ষণ করে বৈমানিক ও মানবতাবাদী লেখক আঁতোয়া দ্য সেন্ট এক্সিউপারী পৃথিবী সম্পর্কে বলেন যে, “মানুষের পৃথিবী” এই গ্রহের বাসিন্দাদের পরস্পর নির্ভরশীলতার ফল হিসেবে উদ্ভুত। গ্রহের ওপরে এবং সঙ্গীসাথীদের ওপরে মানুষের এই নির্ভরশীলতা, বহির্বিশ্বের
-
চিরকেলে গোলাপ আর কবিতার দেশ আজ কিছুকাল মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিক ঘূর্ণিপাকের কেন্দ্রবিন্দু। একদিকে পশ্চিমী সাম্রাজ্যবাদের সোভিয়েট-বিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রাচ্যদেশীয় বুহ্যমুখ, অন্যদিকে কেন্দ্ৰীয় সরকারের প্রতিক্রিয়াশীলদের বিরুদ্ধে আজেরবাইজান ও কুর্দিস্তানের অধিবাসীদের স্বাধিকার-চেষ্টার লড়াইয়ের পটভূমি—এ-ই ইরান। আজকের এই ইরান আমাদের ‘জাতীয়তাবাদী’ দৈনিকপত্রের অনেক শোকাশ্রু ও প্রেমাশ্রুবর্ষণের কারণ। শোকাশ্ৰু—সোভিয়েট ‘সাম্রাজ্যবাদের’ ঘরভাঙানি মতলব আবিষ্কারের ফল; প্রেমাশ্রুবর্ষণ অবশ্যই কায়েমী মালিকানার ‘গণতান্ত্রিক ঔদার্যে’ আমাদের অবিচলিত আস্থার তদ্গতভাব!
কিন্তু এই ভারতীয় শোকাশ্রু-প্রেমাশ্ৰু মায় স্বস্তি-পরিষদীয় কুম্ভীরাশ্রুও শেষপর্যন্ত নিছক অরণ্যরোদনেই পর্যবসিত হ'লো ৷ দেশী-বিদেশী প্রতিক্রিয়ার প্রবল শক্তির মুখে তুড়ি দিয়ে ইরানী-সোভিয়েট চুক্তি নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়েছে, এমন কি ক্রমে ক্রমে দুর্জ্ঞেয় আজেরবাইজানী সমস্যাও সুমীমাংসিত হ'লো৷ যদিও এই ভাঙা-হাটে আন্তর্জাতিক কীর্তনীয়ারা থেকে থেকে এখনও
-
বিংশ শতাব্দির শুরুতে এদেশে এমন একজন অসাধারণ মেধাবী মানুষের আবির্ভাব ঘটেছিল যিনি সারা কর্মপ্রয়াসেও ছিলেন অনন্য। কিশোরগঞ্জ জেলার একটি অজ পাঁড়াগায়ে জন্মগ্রহণ করেও সারা ভারতবর্ষে মেধা ও পাণ্ডিত্যের জন্য বিশেষখ্যাতি অর্জন করেছিলেন। স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত প্রতিটি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেছিলেন। চাকরি কারলে তিনি কি না হতে পারতেন। কিন্তু সেদিকে না গিয়ে, তিনি আত্মনিয়োগ করেছিলেন কৃষক-শ্রমিক মেহনতি মানুষের মুক্তি সংগ্রামে। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে যোগদান করে একটানা প্রায় আটবছর জেল খেটেছেন এবং জেলে বসেই লিখেছেন মার্কসবাদ সংক্রান্ত পান্ডিত্যমুলক অনুবাদ করেছেন এবং ইংরেজি ভাষাও গ্রন্থ রচনা করে সুখ্যাতি অর্জন করেছেন্ তাঁর গ্রন্থ আজও বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য ও রেফারেন্স হিসেবে গৃহীত। অকাল প্রয়াত
-
বিগত শতাব্দীর বিশ ও তিরিশের দশকে ইউরোপে ফ্যাসিবাদের উত্থান ঘটে। ইতালিতে ফ্যাসিস্ট মুসোলিনী ও জার্মানিতে হিটলার সেসব দেশের একছত্র ক্ষমতার অধিকারী হয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯২৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সাম্রাজ্যবাদ ও ফ্যাসিবাদ বিরোধী এক মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ব্রাসেলস শহরে। তাছাড়া ১৯৩৫ সালের ২১ জুন প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয় শিল্পী, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবীদের ফ্যাসিবাদ বিরোধী প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন -ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অব রাইটারস ফর দি ডিফেন্স অব কালচার। সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন জিদ, মালরো, হাক্সর্লি, স্ট্রাচি প্রমূখ মনীষীগণ। সেখান থেকে ডাক দেয়া হয় ফ্যাসিবাদী মানববিধ্বংসী বর্বরতা প্রতিহত করার জন্য। দেশে দেশে সাড়াও পড়েছে। এতো সব সত্ত্বেও ইউরোপে ফ্যাসিবাদের ধ্বংসাত্মক আক্রমণ অব্যাহত থাকে। ফ্যাসিস্ট মুসোলিনীর ও
-
দু'চার জন এমন একান্ত আত্মকেন্দ্রিক লেখক হয়তো বাংলাদেশেও আছেন যাঁরা এ প্রশ্নের জবাব দেবেন—'ও নিয়ে মাথা ঘামাই না, কেননা সাহিত্য সৃষ্টির ক্ষেত্রে ও কথা অবান্তর। লিখি ভরা মনে, আপন খেয়ালে।' আর কিছু লেখক আছেন যাঁদের মাথাব্যথা অতি সংকীর্ণ এক রসিক সমজদার গোষ্ঠীর মন পাওয়া-না-পাওয়া নিয়েই। তার বাইরের বিপুল জনতার নিন্দা প্রশংসায় তাঁদের কিছু এসে যায় না।
এ ধরনের চিন্তার মধ্যে কতটা আন্তরিকতা আছে, আপন অক্ষমতা গোপনের সাফাই কি না এগুলি—সেকথা না তুলেও বলা চলে যে, এরা সমগ্র বাঙালী লেখক সমাজের মধ্যে মুষ্টিমেয় । অধিকাংশ লেখকই চান তাঁদের রচনা সবাই পড়ুক, সবাই তার তারিফ করুক। এই ইচ্ছা খুবই সুস্থ ও স্বাভাবিক।
-
সিমেন্ট ঘাঁটতে এমন ভাল লাগে রঘুর। দশটা আঙ্গুল সে ঢুকিয়ে দেয় সিমেন্টের স্তূপে, দু'হাত ভর্তি করে তোলে, আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে ঝুর ঝুর করে ঝরে যায়। হাত দিয়ে সে থাপড়ায় সিমেন্ট, নয় শুধু এলোমেলোভাবে ঘাঁটাঘাঁটি করে। যোয়ান বয়সে ছেলেবেলার ধুলোখেলার সুখ। কখনো খাবলা দিয়ে মুঠো করে ধরে, যতটা ধরতে চায় পারে না, অল্পই থাকে মুঠোর মধ্যে। হাসি ফোটে রঘুর ঠোঁটে। এখনো গঙ্গামাটির ভাগটা মেশাল পড়েনি—ও চোরামিটা কোম্পানি একটু গোপনে করে। কি চিকন মোলায়েম জিনিষটা, কেমন মিঠে মেঘলা বরণ। মুক্তার বুক দুটির মত। বলতে হবে মুক্তাকে তামাসা করে, আবার যখন দেখা হবে।
‘এই শালা খচ্চর!’
গিরীনের গাল, ছিদামের নয়। ছিদাম বিড়ি টানছে
-
এখানে রঞ্জার দেশ। এইখানে কান পাতি, রঞ্জাবতীর কান্না বাজে,
কতকাল কত রাত কসাড়ের গহিন জঙ্গলে মূর্ছাহত কাল সাঁঝে
পাথুরে মেঘের কাছে অফলা মাঠের মতো ঝিঁঝিঁ-ডাকা অথৈ রাত্তিরে
সেই কান্না বেজে চলে। আজ যায় কাল যায় দূরে লোনা সমুদ্রে তিমিরে
কত চর জেগে ওঠে, সমস্ত সুন্দরবনে হয়তো বসন্ত ফোটে গ্রামে
দখলের বাজনা বাজে নব বহুড়ির গান মাঝপথে ছিন্নলয়ে থামে।
মেঘের বেদনা চিরে ভূমিষ্ঠ রোদের মতো একটুকরো সোনা কে নেবে
রঞ্জার সমস্ত শিরা সেতারের তার হল কত কাল এই ভেবে ভেবে,
মাঘের দেউলে মাঠে কান্নার বেয়ালা বুকে আজ শুধু টানো দীর্ঘ ছড়
রঞ্জাবতী, রঞ্জাবতী; হৃদয়ে হৃদয়ে বুঝি ঝাপটায় সমুদ্রের ঝড়
কত না
-
তোমাকেই দেখি আমি,
নিত্য দেখি, শনি প্রত্যহের বিকাশে খেলায় দেখায় শেখায় একাকার তোমার বিভোল নৃত্য, গানের চিৎকার, কান্নার বৈশাখী
আর আশ্বিনের হাসি, কাকলি কথার ঝর্ণা ।
প্রতিদিন প্রতিক্ষণ আবিষ্কার নূতন তোমার,
প্রতিদিন বিশ্বজয় খেলা বা সক্রিয় জ্ঞানে, হে বালকবীর,
দূর থেকে গুনি তোমার আমার ভেদ, স্মৃতির সায,জ্যে ভুলি, চতুর প্রৌঢ়ত্ব আর চপল প্রজ্ঞার মধ্যে
দস্তর বছর—
যেন কাল মহানদী সাঁতরায় উদ্ভ্রান্ত অস্থির-
কিংবা যেন বনের কিনারে কাঠের কাটায়
জ্বালানির তক্তা সব, আমরা, প্রৌঢ়েরা,
বাল্যের প্রান্তরপারে যারা,
আর তুমি তুমি বাছা সরস সতেজ কচি শ্রাবণের সদ্য বট শাল বা পিয়াল।
তুমি ম,ক্ত, প্রাণময়, নিঃসংশয়, কর্তৃত্বের অধিকার শধ্যেই খেলায়, তোমার ইন্দ্রিয় আর
-
এটাই দর্শনের প্রথম এবং প্রধান প্রশ্ন। কি ভাবে এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব? সংজ্ঞাটি মানুষের নিজের মধ্যেই পাওয়া সম্ভব। অর্থাৎ প্রতিটি ব্যক্তি-মানুষের মধ্যে। কিন্তু এটা কি ঠিক? আমরা প্রতিটি ব্যক্তি-মানুষের মধ্যে যা আবিষ্কার করতে পারি প্রতিটি ব্যক্তি-মানুষ ঠিক কি সেটাই। কিন্তু আমরা প্রতিটি ব্যক্তি-মানুষ কী সে বিষয়ে উৎসাহী নই। কারণ তা শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ব্যক্তি-মানুষ কোনো বিশেষ মুহূর্তে কেমন সেটাই বোঝাতে পারে। যদি আমরা বিষয়টিকে এইভাবে বিবেচনা করি তাহলে আমরা দেখব যে ‘মানুষ কী’ এই প্রশ্নের মাধ্যমে আমরা আসলে বোঝাতে চাই ‘মানুষ কী হয়ে উঠতে পারে?’, অর্থাৎ মানুষের পক্ষে নিজের ভবিতব্যকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হোক বা না-ই হোক, মানুষ কিন্তু
-
‘দারোগা বাবু,—দারোগা বাবু!’—
ডাকাডাকিতে দারোগাবাবু উঠল বিলম্বিত প্রাতঃশয্যা থেকে। তখন প্রায় বেলা আটটা। গোঁফ বাগাতে বাগাতে বাইরে এল। বনওয়ারীবাবুর গোমস্তা তখন হাঁপাচ্ছে।
‘কি হলো আবার?’
গোমস্তা শুধু, বললে, ‘বড়বাব, খুন’—
‘খুন! বনওয়ারী বাবু!' দারোগা ভুরু কুঁচকে বললে, ‘কাল অতো রাত পর্যন্ত গল্প-গুজোব ক'রে এলাম – আর’...
গোমস্তা দম নিয়ে বললে, ‘আজ্ঞে বেঙা মাঝি। শালা আজ সকালে কয়েকজনাকে নিয়ে বনে কাঠ কাটতে যাচ্ছিল জবরদস্তি। তা আপনার বুদ্ধিমতো শালাকে ভজিয়ে টজিয়ে ডেকে এনেছিলাম, না-না ক'রে বৈঠকখানায় শালা ঢুকেও ছিল। তারপর বড়বাবর সঙ্গে দুটো একটা কথা হতে না হতেই ধাঁই ক'রে কোপ মারলে কাঠ-কাটা টাঙি দিয়ে। বাস্।’
'ঘরে ঢুকেছিল যখুনি তখুনি সব ধরে
-
১৯৩০ সালের চট্টগ্রাম বিদ্রোহ ও অস্ত্রাগার দখলের সংগ্রামের মহানায়ক শহীদ সূর্য সেনের (মাষ্টারদা ) সংস্পর্শে আসার সুযোগ যাদের হয়েছিল তারা কেউ কেউ তাঁর স্মৃতিচারণ করেছেন বিভিন্ন সময়ে। কিন্তু মাষ্টারদার শিষ্য ও অনুগামী হয়েও নিরন্তর তাঁর ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসার সুযোগ আমার খুব কমই ছিল। একমাত্র আমাদের দলের উচ্চতম নেতৃত্ব এবং পরবর্তীকালে মাষ্টারদা কর্তৃক আত্মগোপন অবস্থায় সশস্ত্র আন্দোলন পরিচালনার সময়ে যে- সব কর্মী তদানীন্তন কাজের স্বার্থে তাঁর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মেলামেশার সুযোগ পেয়েছিলেন, তাদের পক্ষেই মাষ্টারদাকে ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করে মানুষ ও বিপ্লবী হিসাবে মাষ্টারদার চরিত্রের প্রকৃত মূল্যায়ন বিশদভাবে করা সম্ভবপর। তা সত্ত্বেও অতি স্বল্প সময়ের জন্য তাঁর সংস্পর্শে আসার যে সুযোগ আমি পেয়েছি
Catagory
Tags
- অতিপ্রাকৃত
- অনুপ্রেরণামূলক
- অনুবাদ
- অপরাধ
- অভিধান
- অভ্যুত্থান
- অর্থনীতি
- অলিম্পিক
- অস্ট্রেলিয়া
- অস্ত্র
- আইন
- আইনশাস্ত্র
- আইনস্টাইন
- আত্মউন্নয়ন
- আত্মজীবনী
- আদিবাসী
- আধ্যাত্মিকতা
- আন্দোলন
- আফ্রিকা
- আর্টিস্ট
- আলোচনা
- ইউরোপ
- ইসলাম
- উত্তর আমেরিকা
- উদ্ভাবন
- উদ্ভিদ
- উদ্ভিদবিদ্যা
- উদ্যানচর্চা
- উপকথা
- উপন্যাস
- উপন্যাসিকা
- উৎসব
- এশিয়া
- ওয়ার্ল্ড কাপ
- ওষুধ
- কড়চা
- কথোপকথন
- কবিতা
- কমিক
- কলকাতা
- কল্পকাহিনী
- কল্পবিজ্ঞান
- কারুশিল্প
- কিশোর
- কৃষি
- ক্রিকেট
- খাদ্য
- খুলনা
- খেলা
- খ্রিষ্টান
- গণতন্ত্র
- গণযোগাযোগ
- গণহত্যা
- গণিতশাস্ত্র
- গদ্য
- গদ্যকাব্য
- গবেষণা
- গৃহসজ্জা
- গোয়েন্দা
- গ্যাজেট
- গ্রন্থপঞ্জি
- চট্টগ্রাম
- চলচ্চিত্র
- চিঠি
- চিত্রকলা
- চিরায়ত
- চীন
- ছড়া
- ছাত্র আন্দোলন
- ছোটগল্প
- জলবায়ু
- জাতীয়
- জাতীয়তাবাদ
- জাপান
- জার্মানি
- জীবনী
- জীববিজ্ঞান
- জ্যোতির্বিদ্যা
- ঢাকা
- তথ্যসূত্র
- দর্শন
- দাঙ্গা
- দুর্ভিক্ষ
- দুঃসাহসিক
- ধর্ম
- নজরুল
- নদী
- নাটক
- নাট্যশালা
- নারী
- নারীবাদী
- নির্বাচন
- নৃত্য
- পদার্থবিদ্যা
- পরিবেশ
- পশ্চিমবঙ্গ
- পাকিস্তান
- পাখি
- পুঁজিবাদ
- পৌরাণিক
- প্রতিবেশ
- প্রযুক্তি
- প্রহসন
- প্রাণিবিদ্যা
- ফিচার
- ফিনান্স
- ফুটবল
- ফ্যাসিবাদ
- ফ্রান্স
- বই
- বইমেলা
- বরিশাল
- বাজেট
- বাংলা
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞানী
- বিনোদন
- বিপ্লব
- বিবর্তন
- বিয়োগান্তক
- বিশ্ববিদ্যালয়
- বিশ্লেষণ
- বৌদ্ধ
- ব্যাঙ্গাত্মক
- ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন
- ভারত
- ভাষণ
- ভাষা
- ভূগোল
- ভৌতিক
- মধ্যপ্রাচ্য
- মনোবিজ্ঞান
- ময়মনসিংহ
- মহাকাশ
- মহাবিশ্বতত্ত্ব
- মানসিক স্বাস্থ্য
- মার্কসবাদ
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুদ্রণ ও প্রকাশনা
- যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুদ্ধ
- রংপুর
- রবীন্দ্রনাথ
- রমন্যাস
- রম্যরচনা
- রসায়ন
- রহস্য
- রাজশাহী
- রান্নাবান্না
- রাশিয়া
- রূপকথা
- রূপচর্চা
- রেসিপি
- রোজনামচা
- রোমাঞ্চ
- লেখক
- লোককাহিনী
- ল্যাটিন আমেরিকা
- শিল্পকলা
- শিশুতোষ
- শৈলী
- সংঘর্ষ
- সঙ্গীত
- সংবাদ
- সমসাময়িক
- সমাজ
- সমাজতন্ত্র
- সমান্তরাল বিশ্ব
- সম্পাদকীয়
- সরকার
- সাংবাদিকতা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
- সাম্যবাদ
- সাম্রাজ্যবাদ
- সিলেট
- সুপারহিরো
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
- স্থাপত্য
- স্মৃতিকথা
- হিন্দু
Archives
- 2025(81)
- 2024(242)
- 2019(4)
- 2018(1)
- 2017(1)
- 2016(8)
- 2015(7)
- 2014(2)
- 2012(1)
- 2011(1)
- 2010(1)
- 2009(1)
- 2006(1)
- 2005(2)
- 2004(2)
- 2003(6)
- 1999(2)
- 1997(2)
- 1995(1)
- 1990(2)
- 1986(2)
- 1984(3)
- 1981(3)
- 1980(2)
- 1979(1)
- 1978(6)
- 1976(1)
- 1975(25)
- 1971(27)
- 1968(4)
- 1963(1)
- 1960(3)
- 1952(3)
- 1951(1)
- 1949(16)
- 1946(15)
- 1945(1)
- 1936(1)
- 1931(3)
- 1914(1)
- 1904(1)
- 1903(1)
- 1901(1)
- 1892(1)
- 1891(1)
- 1890(1)
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.