
book
পাতাবাহার
সত্যেন সেনের পাতাবাহার বইটি ছোটদের চোখে গল্পের রঙিন জগৎ। এটি শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা ১৯টি রূপকথার মতো গল্পের এক অনন্য সংকলন। সহজ ভাষায়, কল্পনার ছোঁয়ায় এবং মানবিক বার্তায় ভরপুর এই গল্পগুলো ছোটদের ভাবতে শেখায়, স্বপ্ন দেখতে শেখায়। গ্রামীণ জীবন, প্রকৃতি এবং শিশুমনের জগৎ—সব মিলিয়ে এটি বাংলা ছোটগল্প সাহিত্যে এক উজ্জ্বল সংযোজন।
-
হযরত আদম আলাইহিস সালামের বংশধরগণ ক্রমে ক্রমে পৃথিবীর চারিদিকে পরিব্যপ্ত হয়ে পড়েছিলো। কিন্তু ধর্মের প্রতি, আল্লাহতা’লার প্রতি তাদের কোনো আকর্ষণই ছিলো না। তারা দিনে দিনে অনাচারী ও পাপাচারী হয়ে উঠতে লাগলো। শেষে এমন অবস্থা হলো—পরশ্রীকাতরতা, পরস্পরের প্রতি ঈর্ষা, ঝগড়া ও মারামারি তাদের নিত্য-নৈমিত্তিক কর্মের মধ্যে পরিগণিত হয়ে পড়লো। সর্বদা পাপাচরণ করা এবং পাপকার্যে ডুবে থাকা তাদের প্রকৃতি হয়ে উঠলো। তাদের ধর্মপথে আনবার জন্য আল্লাহতা’লা নূহ নবীকে দুনিয়াতে পাঠিয়ে দিলেন। তিনি নানা ধর্মোপদেশ দিয়ে তাদের সৎপথে আনবার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করতে লাগলেন; কিন্তু কেউ তাঁর কথায় কর্ণপাত মাত্র করলো না। বরঞ্চ হাসি-মস্করা করে এবং তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে তাঁকে বেয়াকুব বানাবার চেষ্টা করতে
-
হযরত আদ ও বিবি হাওয়া শয়তাদেরকুচক্রে পড়ে বেহেশতচ্যুত হলেন। তাঁরা আল্লাহতা’লার অভিশাপে পৃথিবীতে এসে বাস করতে লাগলেন। ক্রমে তাঁদের সন্তান-সন্ততি জন্মগ্রহণ করতে লাগলো। হযরত আদমের বংশধরগণের মধ্যে হাবিল ছিলেন অতিশয় ধর্মপ্রাণ। তিনি রাতদিন কেবল খোদার বন্দেগীতে মশগুল হয়ে থাকতেন। অন্য কোন দিকে তাঁর দৃষ্টি ছিলো না।
ইবলিস আদমের ওপরে হাড়ে হাড়ে চটে ছিলো। সে কেবল সুযোগ খুঁজছিলো কি করে এঁর সন্তানগণকে পথভ্রষ্ট করা যায়। অবশেষে অনেক প্রলোভন দিয়ে কাবিল নামক পুত্রকে আপনার অধীনে আনতে সমর্থ হলো। কাবিল শয়তানের ফেরেরীতে পড়ে মুহুর্তের জন্য ভুলেও একবার আল্লাহতা’লার নাম মুখে আনতো না, বরং দিনে দিনে পাপের পথে অধিক অগ্রসর হতে লাগলো।
একদিন হাবিল
-
মাটির দ্বারা প্রস্তুত তুচ্ছ মানব আদমের জন্য আজাযিলের এই দুর্দশা ঘটলো। আজাযিল সেই নিরপরাধ আদমকে জব্দ করবার জন্য সুযোগ খুঁজতে লাগলো।
খোদাতা’লা বেহেশতে বিচিত্র উদ্যান রচনা করে নানারকম সুন্দর সুন্দর ফল ও ফুলের গাছ সৃষ্টি করলেন। সেই বাগানের দু’টি গাছ সৃষ্ট হলো—তার একটি নাম জীবন-বৃক্ষ, অপরটির নাম জ্ঞান-বৃক্ষ। খোদা আদমকে সেই বাগানে বাস করবার অনুমতি দিলেন। খোদা আদমকে অনুমতি দিলেন—বাগানের সমস্ত গাছের ফল সে খেতে পারে, কিন্তু জীবন-বৃক্ষ ও জ্ঞান-বৃক্ষের ফল সে কখনো যেন ভক্ষণ না করে। এই গাছের ফল আহার করামাত্র তার মৃত্যু ঘটবে।
এর পরে অনেক দিন চলে যাবার পর খোদা মনে করলেন আদমেরন একজন সঙ্গিনী সৃষ্টি করা
-
পৃথিবী সৃষ্টির একেবারে প্রথশ দিকের কথা। তখন এখানে কোন জীবজন্তু, পশুপক্ষী বা কীটপতঙ্গ কিছুই ছিল না। সমস্ত দুনিয়ায় বাস করতো শুধু জিনেরা। তারা কেবলই নিজেদের মধ্যে ঝগড়াঝাটি, মারামার নিয়েই থাকতো, ভুলেও কখনো আল্লাহ তা’লাকে স্মরণ করতো না। একদিন আজাযিল খোদার দরগায় আরজ (প্রার্থনা) করলো: হে প্রভু, আমাকে হুকুম দাও, আমি দুনিয়ায় গিয়ে জিনবংশ গারত (ধ্বংস) করে দুনিয়া থেকৈ পাপ দূর করে দেই। খোদা তার আরজ মঞ্জুর করলেন। আজাযিল চল্লিশ হাজার ফেরেশতাকে সঙ্গে নিয়ে নেমে এলো দুনিয়াতে। জিনদের সৎপথে আনবার জন্য অনক সদুপদেশ দিলো, কিন্তু তারা সে কথাতে একেবারে কর্ণপাতই করলো না। আজাযিল কি আর করে। তখন তাদের ধ্বংস করে বেহেশতে
-
উর্দু থেকে অনুবাদ: কমলেশ সেন
তোমার জ্বলে বাতি তোমার ঘরে সাথি। তোমার তরে রাতি আমার ভরে তারা।।
তোমার আছে ভাঙ্গা আমার আছে জল। তেমার বসে থাকা আমার চলাচল।
(রবীন্দ্র সঙ্গীত)
খোঁপায় সাদা গোলাপ লাগিয়ে এক গাঢ় বাসন্তী রঙের লাল আঁচলের শাড়ি পরে লতিকা সেন খোকনের দিকে হেসে এগিয়ে আসছিল। খোকন কাঠের ঘোড়ার ওপর বসেছিল, আর ঘোড়াকে চাবুক কশাতে কশাতে মনে মনে জোর ছুটে চলেছিল। মাকে যখন তার দিকে এগিয়ে আসতে দেখল তখন কাঠের ঘোড়ার লাগাম সে খুব জোরে টানল। সঙ্গে সঙ্গে ঘোড়া উল্টে গেল। খোকন নীচে আর ঘোড়া তার ওপরে গিয়ে পড়ল।
খোকন কাঁদতে লাগল। লতিকা হাসতে হাসতে খোকনকে কোলে
-
মোগলের বলবান অশ্ব কিংবা তীক্ষ্ণধার তরবারির রাজনীতি না এলেও এদেশে এসে যেত হাফেজ-ওমর খৈয়াম-আরব্য রজনী-গজল গান-মোল্লা নাসিরুদ্দিন। কেননা কলমের ডগা দ্রুততম অশ্বের চেয়েও চিরকাল দ্রুতগামী, কেননা তীক্ষ্ণ তরবারির চেয়ে গল্প অনেক অনায়াসে দেশ জয়ে সক্ষম। কাজেই সেই সব গল্প কাহিনী বাতাসের বেগে উড়ে এল এবং জুড়ে বসল আমাদের সাহিত্যিক সাধ আহ্লাদের অন্নব্যঞ্জনে। মরু প্রান্তরের বেদুইন জীবনের গভির এই ঠিকানা পেয়ে উল্লসিত হল আমাদের লেখক ও পাঠক। খেত খামার ফল ফসল গৃহসুখ নিয়ে তৃপ্ত সীমাবদ্ধ আমাদের লোকজীবন কখনো বা নিজেকে ছড়িয়ে দেবার জন্য রূপকথা লোককথা বনিযেছে। শব্দকে তালে লয়ে বেঁধে কখনো বা বানিযেছে ছড়া। সমাজের একতলাব সাহিত্য এরকমই ছিল।
সাহিত্যের দোতলায়
-
[শেষের দিকে কৃষণ চন্দরের একটি সাক্ষাৎকার নেন মুম্বাইয়ের উর্দু পত্রিকা ‘সাব-রং’। কৃষণ চন্দরের মৃত্যু হয় ১৯৭৭ সালের ৭ মার্চ। পত্রিকাটি জানায় এটিই কৃষণ চন্দরের দেওয়া শেষ সাক্ষাৎকার। সাক্ষাৎকারটি ঈষৎ সংক্ষিপ্ত আকারে প্রকাশ করা হলো। মূল উর্দু থেকে অনুবাদ করেছেন বিখ্যাত অনুবাদক জাফর আলম]
প্রশ্ন: আপনার প্রথম গল্পের নাম কি এবং তা কিভাবে সৃষ্টি হয়?
উত্তর: আমার প্রথম গল্পের নাম “ঝিলামের বুকে নৌকা বিহার”। গল্পের উৎস ঝিলাম নদীতে নৌকা বিহারের পটভূমি। তখন ঝিলাম নদী পারাপারের জন্য গায়ালিয়া থেকে নৌকা ছাড়তো। নৌকায় চড়ে ঝিলাম নদী পাড়ি দেয়ার সময় এই গল্পের প্লট আমার মনে দেখা দেয়।
প্রশ্ন: সমালোচকদের মতে, আপনি শুধু কমার্শিয়াল গল্প
-
পঞ্চদশ শতকের শেষদিকে এক রাজনৈতিক পরিবর্তন বাংলার সালতানাত সংলগ্ন বর্তমান বিহার প্রদেশ এবং জৌনপুরের সালতানাত নিয়ে গঠিত উত্তর ভারতের অঞ্চলসমূহে ক্ষমতার ভারসাম্য বিনষ্ট করেছিল। ১৪৯৪ সালে লোদীরা জৌনপুর থেকে সারকীদের সমূলে উৎখাত করে এবং জৌনপুরের শাসক সুলতান হুসেন শাহ সারকী বাংলার সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহের নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করেন। পরবর্তীকালে লোহানী আফগানরা দিল্লির লোদী সুলতানদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন এবং বিহারে একটি স্বাধীন রাজ্য গড়ে তোলেন। বাংলার সৌভাগ্য যে এই সংকটময় সন্ধিক্ষণে সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহের মতো একজন শক্তিশালী শাসক বাংলার সিংহাসনে আসীন ছিলেন। তাঁর পূর্বে অর্থাৎ শেষের দিকের ইলিয়াস শাহী শাসকদের পতনের পর এবং হাবশীদের (আবিসিনীয়দের) ক্ষমতা দখলের সময় থেকে
-
ময়মনসিংহের উত্তরে গারো পাহাড়ের পাদদেশে ১৯৩৭ সাল থেকে শুরু করে সুদীর্ঘ বারো বৎসর টংক প্রথার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী ও জঙ্গী সংগ্রাম গড়ে উঠেছিল টংক প্রথা হচ্ছে কৃষকদের উপর এক প্রকার জঘন্য ও বর্বরতম সামন্তবাদী শোষণ। টংক কৃষকদের জমিতে কোন কর্তৃত্ব ছিল না। জমিতে ধান হোক বা না হোক টংক কৃষকদের জমির মালিক জমিদার ও অন্যান্যদের ধানে খাজনা দিতেই হতো। টাকায় খাজনা না দিয়ে এই প্রথার খাজনায় কৃষকরা মারাত্মক রকম শোষণের শিকার হতো। এই প্রথার বিরুদ্ধে এবং টাকায় খাজনা দেওয়ার দাবিতে টংক কৃষকের মরণপণ সংগ্রাম বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের কৃষক আন্দোলনে এক গৌরবময় ঐতিহ্য সৃষ্টি করেছে।
শোষণে জর্জরিত হয়ে টংক কৃষকরা যখন
-
ম্যাকের সঙ্গে আমার দেখা হয মেক্সিকোয়—চিহুয়াহুয়া সিটিতে—নববর্ষের পূর্ব সন্ধ্যায়। সে ছিল স্বদেশের এক ঝলক বাতাস, অমার্জিত এক আমেরিকান। আমার মনে পড়ে চী-লীতে একপাত্র টম-আব- জেরির (Tom and Jerry—সুরাসারযুক্ত পানীয় বিশেষ) জন্য হোটেল থেকে আমরা যখন হুড়মুড় করে বেরিয়ে এসেছিলাম তখন প্রাচীন ক্যাথিড্রালে মধ্যরাত্রের মাস (Mass)-এর জন্য ফাটা ঘন্টাগুলো উন্মত্তের মতো বাজছিল। আমাদের মাথার ঊর্ধ্বে তপ্ত মরুভূমিব তারার দল। সারা শহর জুড়ে কুমারটেলগুলো (Cuartels—শিবিরগুলো), যেখানে ভিলার (Villa)[২] সেনাবাহিনী সন্নিবেশিত ছিল সেখান থেকে, নিরাবরণ পাহাড়গুলোর ওপরের সুদূর ছাউনিগুলো থেকে রাস্তাগুলোর রক্ষীদের কাছ থেকে পরম উল্লসিত গুলির শব্দ আসছিল। প্রমত্ত এক অফিসার আমাদের পাশ দিয়ে যাবার সময় ফিযেস্তাকে (Fiesta—উৎসব) ভুল করে চিৎকার করে
-
রাত্রের ট্রেনে যে সব যাত্রীরা রোম ছাড়তো, ফাব্রিয়ানা স্টেশনে তাদের ভোর পর্যন্ত থাকতে হতো তারপর সালমোনার মেল লাইন ধরবার জন্য হেরকালের ছোট্ট একটা লোকাল ট্রেনে করে তাদের যেতে হতো। দমবন্ধ করা, ধোঁযা ভবা একটা সেকেন্ড ক্লাস গাড়ি, ইতিমধ্যেই পাঁচজন লোক যার মধ্যে রাত কাটিযেছে, ভোরবেলায সেটাতে গভীর শোকের পোশাকপরা প্রায বেঢপ একটা বস্তার মতো এক মহিলাকে টেনে তোলা হলো। তার পিছনে হাঁফাতে হাঁফাতে, কাতরাতে কাতরাতে উঠে এসেছিল তার স্বামী ছোট্ট এতটুকু এক লোক। রোগাটে আর নিস্তেজ, মুখ তার মড়ার মতো ফ্যাকাশে, চোখগুলো ছোট ছোট আর চকচকে, তাঁকে কেমন যেন সলজ্জ আর অস্থির দেখাচ্ছিল।
শেষ পর্যন্ত একটা সীটে বসে পড়ে সে,
Catagory
Tags
- অতিপ্রাকৃত
- অনুপ্রেরণামূলক
- অনুবাদ
- অপরাধ
- অভিধান
- অভ্যুত্থান
- অর্থনীতি
- অলিম্পিক
- অস্ট্রেলিয়া
- অস্ত্র
- আইন
- আইনশাস্ত্র
- আইনস্টাইন
- আত্মউন্নয়ন
- আত্মজীবনী
- আদিবাসী
- আধ্যাত্মিকতা
- আন্দোলন
- আফ্রিকা
- আর্টিস্ট
- আলোচনা
- ইউরোপ
- ইসলাম
- উত্তর আমেরিকা
- উদ্ভাবন
- উদ্ভিদ
- উদ্ভিদবিদ্যা
- উদ্যানচর্চা
- উপকথা
- উপন্যাস
- উপন্যাসিকা
- উৎসব
- এশিয়া
- ওয়ার্ল্ড কাপ
- ওষুধ
- কড়চা
- কথোপকথন
- কবিতা
- কমিক
- কলকাতা
- কল্পকাহিনী
- কল্পবিজ্ঞান
- কারুশিল্প
- কিশোর
- কৃষি
- ক্রিকেট
- খাদ্য
- খুলনা
- খেলা
- খ্রিষ্টান
- গণতন্ত্র
- গণযোগাযোগ
- গণহত্যা
- গণিতশাস্ত্র
- গদ্য
- গদ্যকাব্য
- গবেষণা
- গৃহসজ্জা
- গোয়েন্দা
- গ্যাজেট
- গ্রন্থপঞ্জি
- চট্টগ্রাম
- চলচ্চিত্র
- চিঠি
- চিত্রকলা
- চিরায়ত
- চীন
- ছড়া
- ছাত্র আন্দোলন
- ছোটগল্প
- জলবায়ু
- জাতীয়
- জাতীয়তাবাদ
- জাপান
- জার্মানি
- জীবনী
- জীববিজ্ঞান
- জ্যোতির্বিদ্যা
- ঢাকা
- তথ্যসূত্র
- দর্শন
- দাঙ্গা
- দুর্ভিক্ষ
- দুঃসাহসিক
- ধর্ম
- নজরুল
- নদী
- নাটক
- নাট্যশালা
- নারী
- নারীবাদী
- নির্বাচন
- নৃত্য
- পদার্থবিদ্যা
- পরিবেশ
- পশ্চিমবঙ্গ
- পাকিস্তান
- পাখি
- পুঁজিবাদ
- পৌরাণিক
- প্রতিবেশ
- প্রযুক্তি
- প্রহসন
- প্রাণিবিদ্যা
- ফিচার
- ফিনান্স
- ফুটবল
- ফ্যাসিবাদ
- ফ্রান্স
- বই
- বইমেলা
- বরিশাল
- বাজেট
- বাংলা
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞানী
- বিনোদন
- বিপ্লব
- বিবর্তন
- বিয়োগান্তক
- বিশ্ববিদ্যালয়
- বিশ্লেষণ
- বৌদ্ধ
- ব্যাঙ্গাত্মক
- ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন
- ভারত
- ভাষণ
- ভাষা
- ভূগোল
- ভৌতিক
- মধ্যপ্রাচ্য
- মনোবিজ্ঞান
- ময়মনসিংহ
- মহাকাশ
- মহাবিশ্বতত্ত্ব
- মানসিক স্বাস্থ্য
- মার্কসবাদ
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুদ্রণ ও প্রকাশনা
- যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুদ্ধ
- রংপুর
- রবীন্দ্রনাথ
- রমন্যাস
- রম্যরচনা
- রসায়ন
- রহস্য
- রাজশাহী
- রান্নাবান্না
- রাশিয়া
- রূপকথা
- রূপচর্চা
- রেসিপি
- রোজনামচা
- রোমাঞ্চ
- লেখক
- লোককাহিনী
- ল্যাটিন আমেরিকা
- শিল্পকলা
- শিশুতোষ
- শৈলী
- সংঘর্ষ
- সঙ্গীত
- সংবাদ
- সমসাময়িক
- সমাজ
- সমাজতন্ত্র
- সমান্তরাল বিশ্ব
- সম্পাদকীয়
- সরকার
- সাংবাদিকতা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
- সাম্যবাদ
- সাম্রাজ্যবাদ
- সিলেট
- সুপারহিরো
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
- স্থাপত্য
- স্মৃতিকথা
- হিন্দু
Archives
- 2025(81)
- 2024(242)
- 2019(4)
- 2018(1)
- 2017(1)
- 2016(8)
- 2015(7)
- 2014(2)
- 2012(1)
- 2011(1)
- 2010(1)
- 2009(1)
- 2006(1)
- 2005(2)
- 2004(2)
- 2003(6)
- 1999(2)
- 1997(2)
- 1995(1)
- 1990(2)
- 1986(2)
- 1984(3)
- 1981(3)
- 1980(2)
- 1979(1)
- 1978(6)
- 1976(1)
- 1975(25)
- 1971(27)
- 1968(4)
- 1963(1)
- 1960(3)
- 1952(3)
- 1951(1)
- 1949(16)
- 1946(15)
- 1945(1)
- 1936(1)
- 1931(3)
- 1914(1)
- 1904(1)
- 1903(1)
- 1901(1)
- 1892(1)
- 1891(1)
- 1890(1)
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.