
book
গল্পগুচ্ছ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গল্পগুচ্ছ বাংলা ছোটগল্প সাহিত্যের এক অনন্য সংকলন। ১২৯৮ থেকে ১৩১০ বঙ্গাব্দে রচিত এই গল্পগুলোতে উঠে এসেছে গ্রামীণ জীবন, মানবিক অনুভব, প্রকৃতির ছায়া এবং সময়ের গভীরতা। পোস্টমাস্টার, কাবুলিওয়ালা, নষ্টনীড়, ছুটি—প্রতিটি গল্পই পাঠকের হৃদয়ে ছুঁয়ে যায়, ভাবায় এবং বাংলা সাহিত্যে নতুন মাত্রা যোগ করে।
-
সোভিয়েত ইউনিয়নের কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের দিন থেকে এই বিশ বছরে মহাকাশ-বিজ্ঞান মানুষের কল্যাণে মহাকাশকে বাস্তব কাজে ব্যবহারের দিকে এগিয়েছে। মহাকাশযুগের যে তৃতীয় দশক সবে শুরু হয়েছে তাতে এই ঝোঁক বাড়বে। বর্তমানে মহাকাশকে, শুধুমাত্র গবেষণার বস্তু হিসেবেই দেখা হয় না। মহাকাশকে দেখা হয় এক অনন্য প্রয়োগ বিদ্যাবিষয়ক পরিমণ্ডল হিসেবে, আমাদের গ্রহ ও তার সম্পদের অনুসন্ধান এবং অধিক থেকে অধিকতর কর্মক্ষম প্রয়োগবিষয়ক পদ্ধতির রূপকরণের সেতুফলক হিসেবে দেখা হয় মহাকাশকে।
সমস্ত দেশ এবং জাতির পক্ষেই বহির্বিশ্ব প্রয়োজনীয়, কিন্তু সবাই-ই অর্থনৈতিক দিক থেকে মহাকাশ অভিযানে যথেষ্ট পরিমাণে শক্তিশালী নয়—তাদের শক্তি এ থেকে অনেক কম। সি. এম. ই. এ-র ছোট ছোট দেশগুলোর কোনোটাই নিজস্ব চেষ্টায়
-
এক যে ছিল রাজা।
তখন ইহার বেশি কিছু জানিবার আবশ্যক ছিল না। কোথাকার রাজা, রাজার নাম কী, এ-সকল প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিয়া গল্পের প্রবাহ রোধ করিতাম না। রাজার নাম শিলাদিত্য কি শালিবাহন, কাশী কাঞ্চি কনোজ কোশল অঙ্গ বঙ্গ কলিঙ্গের মধ্যে ঠিক কোন্খানটিতে তাঁহার রাজত্ব, এ-সকল ইতিহাস-ভূগোলের তর্ক আমাদের কাছে নিতান্তই তুচ্ছ ছিল— আসল যে-কথাটি শুনিলে অন্তর পুলকিত হইয়া উঠিত এবং সমস্ত হৃদয় একমুহূর্তের মধ্যে বিদ্যুদ্বেগে চুম্বকের মতো আকৃষ্ট হইত সেটি হইতেছে— এক যে ছিল রাজা।
এখনকার পাঠক যেন একেবারে কোমর বাঁধিয়া বসে। গোড়াতেই ধরিয়া লয় লেখক মিথ্যা কথা বলিতেছে। সেইজন্য অত্যন্ত সেয়ানার মতো মুখ করিয়া জিজ্ঞাসা করে, “লেখকমহাশয়, তুমি যে বলিতেছ
-
১
মেয়েটির নাম যখন সুভাষিণী রাখা হইয়াছিল তখন কে জানিত সে বোবা হইবে। তাহার দুটি বড়ো বোনকে সুকেশিনী সুহাসিনী নাম দেওয়া হইয়াছিল, তাই মিলের অনুরোধে তাহার বাপ ছোটো মেয়েটির নাম সুভাষিণী রাখে। এখন সকলে তাহাকে সংক্ষেপে সুভা বলে।
দস্তুরমত অনুসন্ধান ও অর্থব্যয়ে বড়ো দুটি মেয়ের বিবাহ হইয়া গেছে, এখন ছোটোটি পিতামাতার নীরব হৃদয়ভারের মতো বিরাজ করিতেছে।
যে কথা কয় না সে যে অনুভব করে ইহা সকলের মনে হয় না, এইজন্য তাহার সাক্ষাতেই সকলে তাহার ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করিত। সে যে বিধাতার অভিশাপস্বরূপে তাহার পিতৃগৃহে আসিয়া জন্মগ্রহণ করিয়াছে এ কথা সে শিশুকাল হইতে বুঝিয়া লইয়াছিল। তাহার ফল এই হইয়াছিল, সাধারণের
-
আদ্যানাথ এবং বৈদ্যনাথ চক্রবর্তী দুই শরিক। উভয়ের মধ্যে বৈদ্যনাথের অবস্থাই কিছু খারাপ। বৈদ্যনাথের বাপ মহেশচন্দ্রের বিষয়বুদ্ধি আদৌ ছিল না, তিনি দাদা শিবনাথের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করিয়া থাকিতেন। শিবনাথ ভাইকে প্রচুর স্নেহবাক্য দিয়া তৎপরিবর্তে তাঁহার বিষয়সম্পত্তি সমস্ত আত্মসাৎ করিয়া লন। কেবল খানকতক কোম্পানির কাগজ অবশিষ্ট থাকে। জীবনসমুদ্রে সেই কাগজ-কখানি বৈদ্যনাথের একমাত্র অবলম্বন।
শিবনাথ বহু অনুসন্ধানে তাঁহার পুত্র আদ্যানাথের সহিত এক ধনীর একমাত্র কন্যার বিবাহ দিয়া বিষয়বৃদ্ধির আর-একটি সুযোগ করিয়া রাখিয়াছিলেন। মহেশচন্দ্র একটি সপ্তকন্যাভারগ্রস্ত দরিদ্র ব্রাহ্মণের প্রতি দয়া করিয়া এক পয়সা পণ না লইয়া তাহার জ্যেষ্ঠা কন্যাটির সহিত পুত্রের বিবাহ দেন। সাতটি কন্যাকেই যে ঘরে লন নাই তাহার কারণ, তাঁহার একটিমাত্র পুত্র
-
প্রথম পরিচ্ছেদ
বৃন্দাবন কুণ্ড মহাক্রুদ্ধ হইয়া আসিয়া তাহার বাপকে কহিল, ‘আমি এখনই চলিলাম।’
বাপ যজ্ঞনাথ কুণ্ড কহিলেন, ‘বেটা অকৃতজ্ঞ, ছেলেবেলা হইতে তোকে খাওয়াইতে পরাইতে যে ব্যয় হইয়াছে তাহার পরিশোধ করিবার নাম নাই, আবার তেজ দেখো না।’
যজ্ঞনাথের ঘরে যেরূপ অশনবসনের প্রথা তাহাতে খুব যে বেশি ব্যয় হইয়াছে তাহা নহে। প্রাচীন কালের ঋষিরা আহার এবং পরিচ্ছদ সম্বন্ধে অসম্ভব অল্প খরচে জীবন নির্বাহ করিতেন; যজ্ঞনাথের ব্যবহারে প্রকাশ পাইত বেশভূষা-আহারবিহারে তাঁহারও সেইরূপ অত্যুচ্চ আদর্শ ছিল। সম্পূর্ণ সিদ্ধিলাভ করিতে পারেন নাই, সে কতকটা আধুনিক সমাজের দোষে এবং কতকটা শরীররক্ষা সম্বন্ধে প্রকৃতির কতকগুলি অন্যায় নিয়মের অনুরোধে।
ছেলে যতদিন অবিবাহিত ছিল সহিয়াছিল, কিন্তু বিবাহের পর হইতে
-
বিপিনকিশোর ধনীগৃহে জন্মিয়াছিলেন, সেইজন্যে ধন যে পরিমাণে ব্যয় করিতে জানিতেন তাহার অর্ধেক পরিমাণেও উপার্জন করিতে শেখেন নাই। সুতরাং যে গৃহে জন্ম সে গৃহে দীর্ঘকাল বাস করা ঘটিল না।
সুন্দর সুকুমারমূর্তি তরুণ যুবক, গানবাজনায় সিদ্ধহস্ত, কাজকর্মে নিরতিশয় অপটু; সংসারের পক্ষে সম্পূর্ণ অনাবশ্যক। জীবনযাত্রার পক্ষে জগন্নাথদেবের রথের মতো অচল; যেরূপ বিপুল আয়োজনে চলিতে পারেন সেরূপ আয়োজন সম্প্রতি বিপিনকিশোরের আয়ত্তাতীত।
সৌভাগ্যক্রমে রাজা চিত্তরঞ্জন কোর্ট্ অফ ওয়ার্ড্স্ হইতে বিষয় প্রাপ্ত হইয়া শখের থিয়েটার ফাঁদিবার চেষ্টা করিতেছেন এবং বিপিনকিশোরের সুন্দর চেহারা ও গান গাহিবার ও গান তৈয়ারি করিবার ক্ষমতায় মুগ্ধ হইয়া, তাহাকে সাদরে নিজের অনুচরশ্রেণীতে ভুক্ত করিয়া লইয়াছেন।
রাজা বি. এ. পাস। তাঁহার কোনোপ্রকার উচ্ছৃঙ্খলতা
-
খসড়া
সেদিন আই. এ. এবং ম্যাট্রিক ক্লাসের পুরস্কারবিতরণের উৎসব। বিমলা ব’লে এক ছাত্রী ছিল, সুন্দরী ব’লে তার খ্যাতি। তারই হাতে পুরস্কারের ভার। চার দিকে তার ভিড় জমেছে আর তার মনে অহংকার জমে উঠেছে খুব প্রচুর পরিমাণে। একটি মুখচোরা ভালোমানুষ ছেলে কোণে দাঁড়িয়ে ছিল। সাহস করে একটু কাছে এল যেই, দেখা গেল তার পায়ে হয়েছে ঘা, ময়লা কাপড়ের ব্যাণ্ডেজ জড়ানো। তাকে দেখে বিমলা নাক তুলে বললে, “ও এখানে কেন বাপু, ওর যাওয়া উচিত হাসপাতালে।”
ছেলেটি মন-মরা হয়ে আস্তে আস্তে চলে গেল। বাড়িতে গিয়ে তার স্কুলঘরের কোণে বসে কাঁদছে, জলখাবারের থালা হাতে তার দিদি এসে বললে, “ও কী হচ্ছে জগদীশ, কাঁদছিস কেন।”
-
প্রথম পরিচ্ছেদ
‘আল্লা হো আকবর’ শব্দে রণভূমি প্রতিধ্বনিত হইয়া উঠিয়াছে। একদিকে তিনলক্ষ যবনসেনা, অন্যদিকে তিনসহস্র আর্যসৈন্য। বন্যার মধ্যে একাকী অশ্বত্থবৃক্ষের মতো হিন্দুবীরগণ সমস্ত রাত্রি এবং সমস্ত দিন যুদ্ধ করিয়া অটল দাঁড়াইয়া ছিল কিন্তু এইবার ভাঙিয়া পড়িবে, তাহার লক্ষণ দেখা যাইতেছে। এবং সেইসঙ্গে ভারতের জয়ধ্বজা ভূমিসাৎ হইবে এবং আজিকার ঐ অস্তাচলবর্তী সহস্ররশ্মির সহিত হিন্দুস্থানের গৌরবসূর্য চিরদিনের মতো অস্তমিত হইবে।
হর হর বোম্ বোম্! পাঠক বলিতে পার, কে ঐ দৃপ্ত যুবা পঁয়ত্রিশজন মাত্র অনুচর লইয়া মুক্ত অসি হস্তে অশ্বারোহণে ভারতের অধিষ্ঠাত্রী দেবীর করনিক্ষিপ্ত দীপ্ত বজ্রের ন্যায় শত্রুসৈন্যের উপরে আসিয়া পতিত হইল? বলিতে পার, কাহার প্রতাপে এই অগণিত যবনসৈন্য প্রচণ্ড বাত্যাহত অরণ্যানীর ন্যায়
-
সেদিন বেশ কয়েক মাস পর আমার এক বন্ধুর সাথে দেখা। শরীর খারাপ, ঠাণ্ডাজনিত সর্দিকাশি। জানতে চাইলাম, কিরে সর্দি-কাশি ছাড়ে না কেন তোকে? শেষ যেদিন দেখা হয়েছিল একই অবস্থা ছিল তোর। ডাক্তার দেখাসনি? ও বললো, রাখ তোর ডাক্তার। কোনো ওষুধেই কাজ হচ্ছে না।
বিষয়টা সত্যি ভাববার! কোনো ওষুধ বা এন্টিবায়োটিক কেন কাজ করছে না? তাহলে কি সামনে এমন দিন আসছে যে আমাদের সামান্য সর্দি-কাশি হবে, হাত- পা কাটবে, জ্বর উঠবে তারপর টুপ করে মারা যাবো? কোনো এন্টিবায়োটিকই আর কাজ করবে না? এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং বলেছিলেন, “এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষ বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো
-
মানুষের কল্যাণে কাজ করলেও অনেকসময় সইতে হয় একরাশ নিন্দা ও গঞ্জনা। তবুও কিছু কিছু উদারমনা মানুষ নিরলস কাজ করে যান মানুষের জন্য, মানবতার জন্য, সভ্যতার জন্য। সমকালে মূল্যায়িত না হলেও ইতিহাস কিন্তু মূল্যায়ন করতে ভুল করে না। এ প্রসঙ্গে ড. হুমায়ুন আজাদের “আমি বেঁচে ছিলাম অন্যদের সময়ে" কবিতার কথা মনে আসে।
ঠিক এমন একজনের কথাই জানবো, যিনি প্রকৃতপক্ষেই জন্মেছিলেন অন্যদের সময়ে, বেঁচে ছিলেন অন্যদের সময়ে। তিনি হলেন ডা. রেনে হিউফিল হায়াসিনথি লেনেক। ঊনিশ শতকের শুরুতে ১৮১৬ সালে তিনি ছিলেন প্যারিসের বিখ্যাত ন্যাক্কারে হাসপাতালে কর্মরত। এই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের মধ্যে অধিকাংশই ছিল ফুসফুস ও শ্বাস-প্রশ্বাসের রোগাক্রান্ত। একদিন হঠাৎ করে অতিকায় এক
-
পরীক্ষার হলে খাতায় লিখতে লিখতে আজকে সুমির মনে হচ্ছে, ঘড়ির কাঁটা কীভাবে এত দ্রুত ঘুরছে। এখন তার আরও তিনটা উত্তর দিতে হবে এদিকে যতবার ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছে বুঝছে মিনিটের কাঁটাটা যেন দৌড়নো শুরু করেছে। পাঁচ মিনিট গেল মনে করে ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছে আর দেখছে প্রায় পঁচিশ মিনিটই চলে গেছে। তার ইচ্ছা করছে কোনভাবে ঘড়ির গতিটা যদি ধীর করে দিতে পারত। কবে শুনেছিল আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার বিশেষ সূত্র থেকে পাওয়া এক অবাক করা তথ্য হল, গতিশীল অবস্থায় ঘড়ির কাঁটা নাকি স্থির ঘড়ির চেয়ে ধীরে চলে, একেই বলে সময়ের ধীরতা বা টাইম ডায়লেশন (Time Dilation)। এর অর্থ তখন বা এখনও ঠিক বুঝতে না
-
আবহাওয়া এবং জলবায়ু আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। সে হিসেবেই এর সঠিক যৌক্তিক ব্যাখ্যাটা আমাদের প্রত্যেকের জানা থাকা একান্ত জরুরীও বটে। এই আবহাওয়া কখনও বা নির্মল আরামদায়ক নরম, কখনও বা ভয়ঙ্কর হয়ে আমাদের জীবনযাত্রায় তীব্র আঘাত হেনে তছনছ করে দিয়ে যায় জনপদ, গ্রাম, শহর। প্রত্যেক ঘটনার নেপথ্যে অবশ্যই বিরাজমান থাকে কোন না কোন কারণ। হয়ত খুঁজে পেতে বয়ে যায় কিছুটা সময়। আবহাওয়ার এই বহুরূপিতার কারণ আজ আর অজানা কিছু নয়। কেন গরম লাগে? কেন শীত পড়ে? কেন বৃষ্টি হয়? কেন ঝড়? এসব প্রত্যেকটির আছে এক একটি যৌক্তিক ব্যাখ্যা, যোগ্য কার্যকারণ।
আবহাওয়া এবং জলবায়ুর সংজ্ঞাটা আমাদের
Catagory
Tags
- অতিপ্রাকৃত
- অনুপ্রেরণামূলক
- অনুবাদ
- অপরাধ
- অভিধান
- অভ্যুত্থান
- অর্থনীতি
- অলিম্পিক
- অস্ট্রেলিয়া
- অস্ত্র
- আইন
- আইনশাস্ত্র
- আইনস্টাইন
- আত্মউন্নয়ন
- আত্মজীবনী
- আদিবাসী
- আধ্যাত্মিকতা
- আন্দোলন
- আফ্রিকা
- আর্টিস্ট
- আলোচনা
- ইউরোপ
- ইসলাম
- উত্তর আমেরিকা
- উদ্ভাবন
- উদ্ভিদ
- উদ্ভিদবিদ্যা
- উদ্যানচর্চা
- উপকথা
- উপন্যাস
- উপন্যাসিকা
- উৎসব
- এশিয়া
- ওয়ার্ল্ড কাপ
- ওষুধ
- কড়চা
- কথোপকথন
- কবিতা
- কমিক
- কলকাতা
- কল্পকাহিনী
- কল্পবিজ্ঞান
- কারুশিল্প
- কিশোর
- কৃষি
- ক্রিকেট
- খাদ্য
- খুলনা
- খেলা
- খ্রিষ্টান
- গণতন্ত্র
- গণযোগাযোগ
- গণহত্যা
- গণিতশাস্ত্র
- গদ্য
- গদ্যকাব্য
- গবেষণা
- গৃহসজ্জা
- গোয়েন্দা
- গ্যাজেট
- গ্রন্থপঞ্জি
- চট্টগ্রাম
- চলচ্চিত্র
- চিঠি
- চিত্রকলা
- চিরায়ত
- চীন
- ছড়া
- ছাত্র আন্দোলন
- ছোটগল্প
- জলবায়ু
- জাতীয়
- জাতীয়তাবাদ
- জাপান
- জার্মানি
- জীবনী
- জীববিজ্ঞান
- জ্যোতির্বিদ্যা
- ঢাকা
- তথ্যসূত্র
- দর্শন
- দাঙ্গা
- দুর্ভিক্ষ
- দুঃসাহসিক
- ধর্ম
- নজরুল
- নদী
- নাটক
- নাট্যশালা
- নারী
- নারীবাদী
- নির্বাচন
- নৃত্য
- পদার্থবিদ্যা
- পরিবেশ
- পশ্চিমবঙ্গ
- পাকিস্তান
- পাখি
- পুঁজিবাদ
- পৌরাণিক
- প্রতিবেশ
- প্রযুক্তি
- প্রহসন
- প্রাণিবিদ্যা
- ফিচার
- ফিনান্স
- ফুটবল
- ফ্যাসিবাদ
- ফ্রান্স
- বই
- বইমেলা
- বরিশাল
- বাজেট
- বাংলা
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞানী
- বিনোদন
- বিপ্লব
- বিবর্তন
- বিয়োগান্তক
- বিশ্ববিদ্যালয়
- বিশ্লেষণ
- বৌদ্ধ
- ব্যাঙ্গাত্মক
- ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন
- ভারত
- ভাষণ
- ভাষা
- ভূগোল
- ভৌতিক
- মধ্যপ্রাচ্য
- মনোবিজ্ঞান
- ময়মনসিংহ
- মহাকাশ
- মহাবিশ্বতত্ত্ব
- মানসিক স্বাস্থ্য
- মার্কসবাদ
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুদ্রণ ও প্রকাশনা
- যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুদ্ধ
- রংপুর
- রবীন্দ্রনাথ
- রমন্যাস
- রম্যরচনা
- রসায়ন
- রহস্য
- রাজশাহী
- রান্নাবান্না
- রাশিয়া
- রূপকথা
- রূপচর্চা
- রেসিপি
- রোজনামচা
- রোমাঞ্চ
- লেখক
- লোককাহিনী
- ল্যাটিন আমেরিকা
- শিল্পকলা
- শিশুতোষ
- শৈলী
- সংঘর্ষ
- সঙ্গীত
- সংবাদ
- সমসাময়িক
- সমাজ
- সমাজতন্ত্র
- সমান্তরাল বিশ্ব
- সম্পাদকীয়
- সরকার
- সাংবাদিকতা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
- সাম্যবাদ
- সাম্রাজ্যবাদ
- সিলেট
- সুপারহিরো
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
- স্থাপত্য
- স্মৃতিকথা
- হিন্দু
Archives
- 2025(81)
- 2024(242)
- 2019(4)
- 2018(1)
- 2017(1)
- 2016(8)
- 2015(7)
- 2014(2)
- 2012(1)
- 2011(1)
- 2010(1)
- 2009(1)
- 2006(1)
- 2005(2)
- 2004(2)
- 2003(6)
- 1999(2)
- 1997(2)
- 1995(1)
- 1990(2)
- 1986(2)
- 1984(3)
- 1981(3)
- 1980(2)
- 1979(1)
- 1978(6)
- 1976(1)
- 1975(25)
- 1971(27)
- 1968(4)
- 1963(1)
- 1960(3)
- 1952(3)
- 1951(1)
- 1949(16)
- 1946(15)
- 1945(1)
- 1936(1)
- 1931(3)
- 1914(1)
- 1904(1)
- 1903(1)
- 1901(1)
- 1892(1)
- 1891(1)
- 1890(1)
Stay Connected
Get Newsletter
Subscribe to our newsletter to get latest news, popular news and exclusive updates.